কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং দেশটির গ্লোবাল টাইমসে লিখেছেন, জটিলতাকে কাটিয়ে স্থিতিশীল উন্নয়ন অর্জনের আস্থা রয়েছে উভয় দেশের।
[৩] দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম সক্রিয়ভাবে বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভে সাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ।
[৪] অভিন্ন উন্নয়ন লক্ষ্য এবং উচ্চ মাত্রায় ‘কমপ্লিমেন্টারি’ শিল্প নিয়ে উভয়েই উন্নয়নশীল দেশ।
[৫] ২০১৬ সালে চীনের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফরের মধ্যে দিয়েই কৌশলগত অংশীদারিত্ব যোরদারে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বর্তমানে পারস্পরিক সহযোগিতা ঐতিহাসিক এক নতুন উচ্চতায় পৌছে গেছে।
[৬] কেভিড-১৯ মোকাবেলায় উভয় দেশ একে অন্যকে সাহায্য করেছে।
[৭] চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট শিকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০ শে মে দুই নেতা টেলিফোন আলাপ করেছেন।
[৮] কোভিডের এই সময়ে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বেল্ট এন্ড রোড সহযোগিতামূলক প্রকল্পগুলো থেমে থাকে নি। ২ আগস্ট কর্ণফুলি টানেল প্রজেক্টে বাম লাইন সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে একটি বড় সফলতা অর্জন করেছে।
[৯] পদ্মা সেতু প্রকল্প ও কর্ণফুলি নদীর টানেল নির্মাণ। মে মাসে পায়রায় দেশের বৃহত্তম ২৬৬০ মেগাওয়াটের কয়লা চালিত বিদ্যুতকেন্দ্রের একটি ইউনিটের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
[১০] জুলাই মাসে বাংলাদেশের জন্য শতকরা ৯৭ ভাগ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা অনুমোদন করেছে চীন। এর ফলে চীনে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি ও বিদেশি বিনিয়োগের জন্য একটি নতুন স্বর্ণালি যুগের সূচনা হয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :