কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] কানাডার রাজধানী অটোয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯০তম ও শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।
[৩] প্রথমেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। পরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা ও শেখ কামালের ওপর নির্মিত পৃথক দু’টি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
[৪] অনুষ্ঠানের শুরুতেই হাইকমিশনার মিজানুর রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ছিলেন বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের অন্যতম অনুপ্রেরণাদাত্রী। প্রতিটি পদক্ষেপে তিনি বঙ্গবন্ধুকে সক্রিয় সহযোগিতা করেছেন। শেখ কামাল ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
[৫] কানাডায় প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। আলোচনা শেষে ১৫ আগস্ট হত্যার শিকার বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়।
[৬] বৃহস্পতিবার কলকাতায় বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনে শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
[৭] শুরুতে শেখ কামালের ছবিতে পুষ্প অর্পণ করেন মিশন প্রধান তৌফিক হাসান। এরপর ‘মনের মানুষ’ নামে এক প্রামাণ্যচিত্রে শেখ কামালের বৈচিত্র্য ও বর্ণাঢ্য জীবন তুলে ধরা হয়। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ