কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] বৃহস্পতিবার বিশ্ব হিরোশিমা ট্রাজেডির ৭৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, গত বছর যখন আমি বাংলাদেশে প্রথম এসেছি, তখন আমার কাছে এটি একটি আনন্দদায়ক আশ্চর্যের বিষয় ছিল যে এতো বেশি বাংলাদেশি হিরোশিমা ও নাগাসাকি ট্রাজেডির বিষয়ে জানেন।
[৩] অনেক বাংলাদেশি কয়েক দশক ধরে ৬ আগস্ট হিরোশিমা ও নাগাসাকি ট্রাজেডিকে হিরোশিমা দিবস হিসেবে স্মরণ করে চলেছেন। বাংলাদেশ থেকে জাপানের প্রতি সেই মমত্ববোধ আমাদের কাছে অনেক অর্থবহ। তাই বাংলাদেশে হিরোশিমা দিবস অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
[৪] ৬ আগস্ট মানুষকে, বিশেষত তরুণ প্রজন্মকে যুদ্ধের ভয়াবহতা ও শান্তির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হতে অনুপ্রাণিত করবে। যেহেতু মানবিক সংকট ও মহামারি জাতীয় সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে, যে কোনো মুহূর্তে সামরিক সংঘর্ষের শঙ্কা রয়েছে।
[৫] সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে একসঙ্গে শান্তির বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা ও তা ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টি আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ