জুলফিকার আমীন : [২] পাষন্ড স্বামী ফারুক খান (৩১) ও তার দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী সাথী আক্তার (১৯)। ফারুক খান উপজেলার বুখাইতলা বান্ধবপাড়া গ্রামের হাফিজ খানের ছেলে ও সাথী আক্তার উপজেলার পাঠাকাটা গ্রামের নাছির হাওরাদারের মেয়ে।
[৩] মামলা ও ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, গায়ে হলুদের দাগ না উঠতেই সাথীকে অজ্ঞাত কারনে তাড়ানোর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় যৌতুক লোভী স্বামী ফারুক ও তার ভাইয়েরা। স্বামী ফারুক ৫ লক্ষ টাকা যৌতুকের দাবি করলে সাথী আক্তার ওই টাকা দিতে অস্বীকার করলে প্রতিনিয়ত মানষিক ও শাররীক নির্যাতন করে স্বামী ফারুক ও তার ভাষুর বাবুল এবং কামাল খান। পাষন্ড ফারুক সাথীকে যে কোনো উপায়ে তাড়াবে মামা হানিফ সাথে মোবাইলে এমন যুক্তি করে। তাদের কথাকপোন ফাঁস হয়ে গেলে সাথাীকে প্রাণে মেরে ফেলারও প্রস্তুতি নেয় ফারুক ও তার পরিবারের লাকজন। সাথীকে বেদম প্রহার করা হয়।
[৪] নাছির হাওলাদার অভিযোগ করেন, বহুরূপী প্রতারক জামাতা নিজেদের রক্ষা করার জন্য আমাদের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মিথ্যা মামলা করে।
[৫] এ ব্যপারে ফারুক খান বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে গিয়ে বলেন, আমার স্ত্রী পাসপোর্ট ও ভিসা চুরি করে নিয়ে গেছে। আমাদের ফয়সালা- মিলিয়ে দিন।
[৭] মামলা তদন্তকারি কর্মকর্তা মঠবাড়িয়া থানার উপ-পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম বলেন, বাবুল ও কামাল আদালত থেকে জামিন নিয়েছে। পলাতক আসামী ফারুককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। সম্পাদনা : হ্যাপি