হ্যাপি আক্তার : [২] সুশান্তের মামলায় আগেই উঠে এসেছে অভিনেতার একাধিকবার ফোন নম্বর বদলানোর কথা। তবে তদন্তে এখন বিহার পুলিশ জানতে পেরেছে, সুশান্তের একটা সিমকার্ডও তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা ছিলো না। সুশান্ত যতোগুলো ফোন নম্বর ব্যবহার করতেন, তার মধ্যে একটি রুমমেট সিদ্ধার্থ পাঠানির নামে রেজিস্ট্রেশন করা।
[৩] ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, বিহার পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘সুশান্তের ব্যবহৃত সবগুলো নম্বরের কল ডিটেলস খতিয়ে দেখতে চাই। ইতোমধ্যেই এই কাজ শুরু হয়ে গেছ।’
[৪] ওই সংবাদমাধ্যম জানায়, সম্প্রতি সুশান্তের ব্যবহৃত সিমকার্ডগুলোর মধ্যে একটি যে তার নামে ছিলো, সে কথা তাদের কাছে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে স্বীকারও করে নেন সিদ্ধার্থ পিঠানি। সেখানে তিনি জানান, সুশান্ত তাকে ফোন নম্বর তুলে দিতে বলেছিল বলেই তিনি তাকে একটি নম্বর তুলে দিয়েছিলেন।
[৫] বিহার পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, ‘গত ৮ জুন মৃত্যু হয় সুশান্তের প্রাক্তন ম্যানেজার দিশা সালিয়ানের। এ বিষয়ে আমরা দিশার পরিবারকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই। যদিও আমরা এখনও পর্যন্ত দিশার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি। তবে খুব শীঘ্রই জিজ্ঞাসাবাদ করব।’
[৬] এদিকে এই মামলায় ইতোমধ্যেই রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের মামলা দায়ের করেছে ইডি।
আপনার মতামত লিখুন :