দেবদুলাল মুন্না:[২] বইটির নাম ফাইন্ডিং ফ্রিডম। লেখকদ্বয় হচ্ছেন ওমিড স্কোভিও ও ক্যারোলিন ডুরান্ড। বইটি বইটি আগস্টের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত হবে। তবে টাইমস ও সানডে টাইমস এর কিছু প্রকাশ করছে ধারাবাহিকভাবে। ধারাবাহিভাবে প্রকাশের সময়ই প্রিন্স হ্যারি ও মেগানের নজরে পড়ে বইটি।
[৩] দ্য গার্ডিয়ান ও পলিটিকো’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দুজনেই জানান, এ জীবনী গ্রন্থটিতে তারা সাক্ষাৎকার বা এটি রচনায় কোনো অবদান রাখেননি। এছাড়া তারা দুজনেই চান যেন রাজপরিবারের সদস্য হিসেবে তাদের কথা যেসব কথা এসেছে বইতে সেগুলো বাদ দেওয়া হয়। কারণ লেখক বা প্রকাশন কেউই অনুমতি নেননি তাদের।
[৪] বইতে হ্যারির বড় ভাই প্রিন্স উইলিয়াম ও উইলিয়ামের স্ত্রী কেট উইলিয়ামের সঙ্গে হ্যারি মেগানের সম্পর্কের অবনতির দিকটি তুলে ধরা হয়েছে।রাজপরিবারে থাকাকালে হ্যারি ও মেগানের সঙ্গে প্রিন্স উইলিয়াম ও কেটের সম্পর্কের এতটাই অবনতি ঘটেছিল যে এ দুই দম্পতির মধ্যে প্রাসাদের ভেতরেই কথা হতো কালেভদ্রে। প্রাসাদে কর্মরতদের মধ্যে হাতে গোনা কয়েকজন ছিলেন হ্যারি মেগানের আস্থাভাজন।
[৫] হ্যারি ও মেগানের এক মুখপাত্র বলেন, বইটি থেকে এসব প্রসঙ্গ বাদ না দিলে মামলা করা হতে পারে।