লাবিবা নাঈম খান: [২] গবেষকদের একটি দল বলছে, মানবসৃষ্ট ভূকম্পন বিশ্বজুড়ে ৫০ শতাংশ কমে গেছে। প্রাকৃতিক উৎস থেকে বিজ্ঞানীরা এখন পরিস্কারভাবেই সিসমিক সিগন্যাল শুনতে পাচ্ছেন। এসব প্রাকৃতিক উৎসের মধ্যে রয়েছে ছোট ভূকম্পন ও আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত। ফিউচারিজম, সিএনএন, এক্সিওস
[৩] ২৬৮টি সিসমিক স্টেশন থেকে এই তত্য গ্রহণ করা হয়েছে। এগুলো সাধারণত মানবসৃষ্ট কম্পনের জন্য প্রাকৃতিক কম্পন রেকর্ড করতে পারে না। এই শান্ত সময় জানুয়ারির শেষদিকে চীনে শুরু হয়।
[৪] মার্চ ও এপ্রিলে ইউরোপসহ পুরো বিশ্ব শান্ত হতে শুরু করে। সেসময় থেকেই মানুষ স্টে হোম নির্দেশনা মানতে শুরু করেছিলেন বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। অনেক স্থানে লকডাউন তুলে নেবার পরেও এই কম্পন খুব একটা বাড়েনি। তাই অনেকে মনে করছেন, মানুষ এখনও বাড়ির বাইরে যেতে সাহস পাচ্ছে না।