কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] এশিয়ান লাইট তাদের প্রতিবেদনে বলছে, ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এর লক্ষ্য হচ্ছে কক্সবাজারের পেকুয়ায় অত্যাধুনিক সাবমেরিন ঘাঁটি, বিএনএস শেখ হাসিনা’র মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের নির্মানকাজ ত্বরান্বিত করা।
[৩] বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে ইতিমধ্যে দু’টি সাবমেরিন হস্তান্তর করেছে দেশটি।
[৪] বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর আরও কাছে নিয়ে যেতে পেশাদার ক‚টনীতিক লি জিমিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
[৫] গত বছর চীন ও বাংলাদেশের দেয়া যৌথ বিবৃতিতে শেখ হাসিনা চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এর প্রতি শুধু সমর্থনই জানাননি, তিনি প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করার চীনা পরিকল্পনার প্রতিও একমত পোষণ করেন।
[৬] প্রতিরক্ষা শিল্প শক্তিশালী করার মধ্যে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বঙ্গোপসাগরে নৌ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণও অন্তর্ভূক্ত রয়েছে।
[৭] মানবজমিন জানায়, বিমানবন্দর বা কক্সবাজারে নির্মিতব্য সাবমেরিন ঘাঁটির মতো বিভিন্ন অবকাঠামো প্রকল্পে অর্থছাড় করছে চীন।
[৮] ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ সূত্রগুলো বার্তাসংস্থা আইএএনএস’কে বলেছে, ওই সাবমেরিন ঘাঁটি প্রকল্পে ব্যয় হবে আনুমানিক ১০৩০০ কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই নির্ধারিত স্থাপনায় পুরোদমে কাজ আরম্ভ হয়েছে।
[৯] ওই ঘাঁটিতে ব্যারাক, গোলাবারুদের ডেপো, মেরামত ডক ও সাধারণ ঘাট সহ বিভিন্ন সুবিধা থাকবে।
[১০] পটুয়াখালীতে একটি নতুন নৌ ঘাঁটি স্থাপন করছে। সেখানেও সাবমেরিন ভিড়ানোর ব্যবস্থা থাকছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ