শিরোনাম
◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ ◈ ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম: হিজাব–নন-হিজাব, সবার পোশাক ও পরিচয়ের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে ◈ সঙ্কটে এশিয়া কাপ! দা‌বি না মান‌লে, প‌রের ম‌্যাচ আরব আ‌মিরা‌তের বিরু‌দ্ধে খেল‌বে না পাকিস্তান ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে এবার মুখ খুললেন সৌরভ গাঙ্গু‌লি ◈ নেতানিয়াহুর পাশে আমেরিকা, লক্ষ্য হামাস ধ্বংস: রুবিও ◈ বিনা পাসপোর্টে ভারতে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ ◈ ম‌তের মিল হ‌চ্ছে না,  জামায়াতের সাথে এনসিপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে যে সব কারণে

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০২০, ০৯:১৪ সকাল
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০২০, ০৯:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কুমিল্লায় ভালো নেই কামার সম্প্রদায়

মাহফুজ নান্টু: [২] কোরবানীর ঈদের প্রধান অনুষঙ্গ দা, ছুরি বটি, চাপাতি। তাই প্রতি বছর কোরবানীর ঈদে কামারদের থাকে ব্যস্ততা। অর্ডার অনুযায়ী খদ্দেরকে সরবরাহ করতে হয় কোরবানীর অনুষঙ্গ। তবে এ বছর করোনায় ভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে কুমিল্লা কামার পাড়ায়। পুঁজি বিনিয়োগ করেছেন। তবে পর্যাপ্ত মুনাফা নিয়ে চিন্তিত। কারণ করোনায় পশুর হাটের অবস্থা ভালো নেই। সব মিলিয়ে চরম সমস্যায় রয়েছেন কুমিল্লার কামার সম্প্রদায়।

[৩] সরেজমিনে নগরীর চকবাজার কামারপাড়া ঘুরে ও কামারদের সাথে কথা বলে জানা যায় চিন্তিত কামররা। আর মাত্র আট দিন পরে উদযাপিত হবে কোরবানীর ঈদ তবে এ বছর করোনায় এখনো পশুর হাট জমছে না। সেই সাথে বেচাকেনা শুরু হয় নি কামারদের দোকানে।

[৪] চকবাজারের অমল কর্মকার জানান, প্রতি বছর কোরবানীর ঈদ উপলক্ষে সব কামারররা পুঁজি বিনিয়োগ করে। এ বছর তিনিও ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তবে বাজারের অবস্থা দেখে খুব চিন্তিত আছেন। এখনো পশুর হাট জমে উঠেনি। তাই কামারপট্টিতে আসছে না ক্রেতারা। যদি এমন অবস্থা চলমান থাকে তাহলে চকবাজারের কামারদের মানবেতর জীবন যাপন করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

[৫] চকবাজার কর্মকার সমিতির সভাপতি মধুসুধন কর্মকার ও তার ছেলে বাবুল কর্মকার জানান, চকবাজার কামারপট্টিতে ৩২ টি দোকান আছে। প্রতি বছর কোরবানীর ইদে সবাই পুঁজি বিনিয়োগ করে। চট্টগ্রাম থেকে লোহা আনেন। দা, ছুরি, বটি, চাপাতিসহ পশু কোরবানী ও গোশত কাটার জন্য যে সব ধারালো তৈজসপত্র লাগে তারা তৈরী করেন। দোকানে সাজিয়ে রাখেন। ক্রেতারা আসেন। পছন্দ করেন। দরদাম শেষে কিনে নিয়ে যান।

[৬] কেউ বা নিজের মত করে লোহা পছন্দ করে ধারালো তৈজসপত্র অর্ডার দিয়ে যান। গত কয়েক বছর কামারপট্টির ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। আর তার মাঝে এ বছর করোনা নিয়ে পার করতে হচ্ছে কোরবানীর ঈদ বাজার মন্দা। সবাই খুব চিন্তিত আছে। যদি এমন অবস্থা বিরাজ করে তাহলে পুঁজি উঠানো সমস্যা হয়ে যাবে। সম্পাদনা: সাদেক আলী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়