মিনহাজুল আবেদীন : [২] বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যের ‘মানবাধিকার ও গণতন্ত্র-২০১৯’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ প্রশংসা করা হয়। বাংলাট্রিবিউন
[৩] প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কার্যক্রমের কারণে তারা বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, সম্মানজনক ও স্বপ্রণোদিত প্রত্যাবাসনের জন্য বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইউনিসেফ
[৪] বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির সামগ্রিক কোনও উন্নতি হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের মাধ্যমে সরকারকে আরও ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সারা বছর ধরে আইনবহির্ভূত হত্যাকান্ড, গুম এবং সাংবাদিকদের ওপর হামলা হয়েছে। মৃত্যুদন্ড দেওয়ার সংখ্যা আগের বছরের থেকে বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি অন্তত দুটি রায়ের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে। ইনকিলাব
[৫] গত বছরের এপ্রিল মাসে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন মন্ত্রী মার্ক ফিল্ড প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে উদ্বেগজনক মানবাধিকার পরিস্থিতির বিষয়টি উত্থাপন করেন বলে উল্লেখ করা হয় রিপোর্টে। ওই একই মাসে রিপোর্টার্স উইথআউট বর্ডারের প্রেস ফ্রিডম সূচকে বাংলাদেশ চার ধাপ নেমে ১৫০তম অবস্থানে পৌঁছায়। যুগান্তর