দেবদুলাল মুন্না:[২] ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ( ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ তমাল গতকাল জানান, তারা ফেসবুকে প্রচারিত কোনো পেজের দায়িত্ব নিতে রাজি নন। যতো সময় যাচ্ছে ততোই ফেসবুকে বিভিন্ন পেজে গরু বিক্রির অফারও বাড়ছে। গত কয়েক বছর ধরে সীমিত আকারে হলেও এবার পরিমাণ বেড়েছে কয়েকগুণ। এরই মধ্যে খামারিদের বাইরে গ্রামের মাঠে চড়ে বেড়ে ওঠা অর্গানিক গরু বিক্রি করছে ‘শুদ্ধ’। ফেসবুক পেজ থেকে প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের ঘরে লালিত-পালিত গরু ও ছাগল বিক্রি করা হচ্ছে। কোরবানির পশুর ভিডিও দিয়ে সেখানে উচ্চাতা, ওজনের পাশাপাশি বয়স ও দাঁতের সংখ্যাও উল্লেখ করা হয়েছে। রয়েছে দর-দামের সুযোগ। ঈদের আগের রাতে বিনা খরচে বাড়ি পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি গরু বিক্রিও হয়েছে।
[৩] বেগম পেজের পক্ষ থেকে রয়েছে অগ্রিম বুকিং দিলে বিক্রিমুল্যের ১০ শতাংশ ছাড়ের ঘোষণা। একইভাবে গুরুর হাট, গরুর হাট বাংলাদেশ, সাকসবজিহাট, বিক্রয় ডটকমের মতো পেজ থেকে কোরবানির পশু বিক্রির আয়োজন।
[৪] ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ( ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, ডিজিটাল হাটে যেসব সদস্যরা অংশ নিয়েছে, তাদের দায়িত্ব আমাদের সংগঠন নিচ্ছে। কারণ এখানে সব জেনুইন খামার ও গরুই বিক্রির জন্য তোলা হচ্ছে। ফলে তাদের পেমেন্ট এবং ডেলিভারির গ্যারান্টি আমাদের অ্যাসোসিয়েশন নিচ্ছে।