অসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] ভারতের সেনা সদর মনে করে, একটি সঠিক মানচিত্র তৈরি করতে পারলে দুই দেশের মধ্যে বিবাদমান সীমান্ত সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে। ইন্ডিয়া টাইমস,
[৩] দুই দেশই আলোচনার ভিত্তিতে সেনা প্রত্যাহার করেছে। ভারত এবং চীন উভয় পক্ষের সেনারাই ফিরে গেছে নিজ নিজ পুরোনো পেট্রোলিং পোস্টে। তাই মাঝখানে পড়ে আছে বেশ কিছু মালিকানাহীন ভূমি।
[৪] ভারত সরকারের একটি সূত্র বলছে, এটি বাস্তবায়িত হলে দুই দেশের সীমানা নির্ধারণ একদম সহজ হয়ে যাবে। সহজ হবে সীমান্ত পাহারা ও পেট্রোলিং। ইকোনমিক টাইমস।
[৫] ২২ দফা আলোচনার পরেও এই সেক্টরের মানচিত্র হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানিয়েছে চীন। তাই এবার কূটনৈতিক চ্যানেলে চাপ প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। সিনহুয়া
[৬] ভারতের সেনাসদর মনে করে, মানচিত্র দিতে না চেয়ে চীন আসলে সমস্যা জিইয়ে রাখতে চাচ্চে। তারা এই অঞ্চলে শান্তি আনয়নে রাজি নয়।
[৭] আজকের আলোচনায় একটি মধ্যস্থতাকারী বাফার স্টেটের প্রস্তাব উঠতে পারে। চীন প্রতিবেশী কোনও দেশকে বাফার স্টেট বানানোর প্রস্তাব দিতে চায়। এক্ষেত্রে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের কোনও একটি দেশই এই দায়িত্ব পালন করতে পারে। তবে নেপাল ও ভুটানের অবকাঠামোগত সক্ষমতা না থাকায় তাদের এই দায়িত্ব পালনের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সম্পাদনা: ইকবাল খান