আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে মদেশিদের এই রাজনৈতিক দলটির নিবন্ধন অনুমোদন করে নেপালের নির্বাচন কমিশন। ২৩ এপ্রিল গঠিত হয়েছিলো জনতা সমাজবাদী পার্টি অব নেপাল -জেএসপিএন। ৭ জুন নিবন্ধনের আবেদন করলেও নিজ দলে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি তোপের মুখে থাকায় অনুমোদনে অতিরিক্ত সময় লাগে। হিন্দুস্তান টাইমস
[৩] সমাজবাদী পার্টি নেপাল এবং রাষ্ট্রীয় জনতা পার্টি নেপালের সম্মিলনে এই দল গঠন হয়েছে। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে ৩২টি আসন নিয়ে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি ও নেপালি কংগ্রেসের পর তারা বৃহত্তম রাজনৈতিক দল।
[৪] এই দলটির এমপিরা নতুন মানচিত্রসহ পোলি সংবিধান সংশোধন করলেও নেপালের নতুন নাগরিত্ব আইনের বিরোধিতা করেছিলেন। এই আইন অনুযায়ী বিদেশি নাগরিকদের জন্য বেশ কিছু বিধিনিষেধ দিয়েছে দেশটি।
[৫] মদেশিরা মূলত ভারতীয় বংশোদ্ভূত। এই আইনের বলে তারা বেশ কিছু সুবিধা বঞ্চিত হবেন।
[৬] ২০১৫-১৬ সালের ওলির বিগত শাসনামলে এই মদেশিরাই মরকারের বিরুদ্ধে ৬ মাসের সংঘাতে জড়িয়েছিলো। যাতে ৫০ এর বেশি মদেশি নিহত হয়। এরপর দেশটিতে জ্বালানী তেল সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ভারত। ফলে অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। সম্পাদনা: ইকবাল খান