শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৩ জুলাই, ২০২০, ১০:৩৪ দুপুর
আপডেট : ০৩ জুলাই, ২০২০, ১০:৩৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] তারকাযুক্ত হোটেলে চিকিৎসকদের থাকার ব্যবস্থা হলেও নেই স্বাস্থ্যকর খাবার

শিমুল মাহমুদ : [২] জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিচ্ছেন ঢাকা মেডিকেলের ২২৭৬ জন স্বাস্থ্যকর্মী। চিকিৎসক, নার্স বা আয়ার খাবার বরাদ্দে সমতার নীতি হাসপাতাল কতৃপক্ষের। তিন বেলা খবারের খরচ ৫০০ টাকা। সকালের নাস্তা ১ শ’ টাকা (তিন পরাটা ৩০ টাকা, সবজি ২০ টাকা, ডিম ২৫ টাকা, পানি ২৫ টাকা)।

[৩] দুপুর ও রাতের খাবার সকলের জন্য রান্না হয় একই হাড়িতে। ভাত ১০ টাকা, চিংড়ি মাছ ১৩০ টাকায় ২ পিস। সবজি ৩০ টাকা, ডাল ২০ টাকা। বাকি ১০ টাকায় পানি পাওয়া যায় না বলে হোটেল গুলোর সঙ্গে চুক্তিতে দিনে দেড় লিটার পানি দিতে বলা হয়েছে।

[৪] যাতায়াতের ক্ষেত্রেও বিড়ম্বনার শেষ নেই। গাড়ি থাকলেও বেশিরভাগ সময়ই হেটে হাসপাতালে যেতে হচ্ছে তাদের।

[৫] রাজধানীর হোটেল ডিলাক্সে ৬১জন স্বাস্থকর্মীর গত দুই মাসে ৬০০ টাকার রুমে থাকছেন শেয়ারিং করে। ১৪ দিন পর টেস্টে নেগেটিভ আসার পর বাড়িতে গিয়েও দুচিন্তার শেষ নেই। বৃদ্ধ বাবা-মা, ছোট শিশু সন্তানের কথা ভেবে ছুঁটি শেষ না হওয়ার আগেই ফিরছেন আবাসিক হোটেলে।

[৬] তারা বলছেন, খাঁচাবন্দী জীবন। সুস্থ শরীরে সন্তানের কাছে ফিরে যাব, এটাই সবচেয়ে বেশি চাওয়া এখন। যে রোগীদের জন্য আমরা ফ্রন্টলাইনার হয়ে লড়াই করছি, তারা প্রত্যেকে করোনা মুক্ত হয়ে আপনজনের কাছে ফিরবে এটাই কামনা।

[৭] চিকিৎসকরা বলছেন, সেবা দেই শুধু চাকরি বাঁচানোর জন্য না, আমাদের দায়িত্বই সেবা দেওয়া। এমবিবিএস শেষ করার সময় আমাদের শপথ নিতে হয়, ইউ হ্যাভ টু সার্ভ। সরকারি চাকরিতে যখন জয়েন করেছি, তখনো কিন্তু সেবার শপথই নিতে হয়েছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার একটা অংশ মাত্র। হাসপাতালে নার্স, আয়া, ট্রলিম্যান তারাও এই সেবার অংশ। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়