শিরোনাম
◈ মুরাদনগরে নিখোঁজের একদিন পর বড় ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার, মাটিচাপা অবস্থায় মিলল ছোট ভাইয়ের ঘরে ◈ ইরান কেন আমেরিকার কাছে নতিস্বীকার করে না: তাস‌নিম নিউজ এজ‌ন্সির প্রতি‌বেদন ◈ যে কারণে জোরপূর্বক লাখ লাখ আফগান শরণার্থীদের ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান! ◈ সাঁথিয়ায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত অন্তত ১০ ◈ ক্রিকেটার জা‌ভেদ মিয়াঁদাদ আমার বিয়ে বরবাদ করে দিয়েছিলেন, প্রথম বিয়ে নিয়ে অ‌ভি‌নেতা আমির খান ◈ দে‌শের রাজনী‌তি‌তে এনসিপি কি 'মব' দিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে চায়? ◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’

প্রকাশিত : ০২ জুলাই, ২০২০, ০৩:০০ রাত
আপডেট : ০২ জুলাই, ২০২০, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১০০ জনে ২৮ জন কোভিডের শিকার চট্টগ্রামের ১৪ উপজেলায়

চট্টগ্রাম প্রতিদিন প্রতিবেদন : চট্টগ্রাম জেলার ১৪টি উপজেলায় প্রতি ১০০ জনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হচ্ছেন ২৮ জন। বাকি ৭২ জনের ফলাফল আসছে নেগেটিভ। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে এসব এলাকায় মৃত্যুর হার ১.৪২ শতাংশ।

২৮ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে এই হিসাব পাওয়া গেছে।

সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৮ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রামের ১৪ উপজেলা থেকে মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে মোট ১০ হাজার ৭৬৯টি। এর মধ্যে ৮ হাজার ৫৯৮টি নমুনা পরীক্ষায় পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৪৮ জন। যা শতকরা হিসেবে মোট পরীক্ষা ২৮.৪৭ শতাংশ। এর মধ্যে মারা গেছেন ৩৫ জন। এই সময় পর্যন্ত এসব উপজেলা থেকে সংগ্রহ করা ২ হাজার ১৭১টি নমুনা পরীক্ষা করা যায়নি।

১৪টি উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে হাটহাজারী থেকে। এই উপজেলা থেকে ১ হাজার ৫০৬টি নমুনা সংগ্রহ করার পর এর মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে ১ হাজার ৩০০টি। উপজেলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি নমুনা পরীক্ষাও হয়েছে এই উপজেলায়।

অন্যদিকে সবচেয়ে কম নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপ থেকে। ২৮ জুন পর্যন্ত এই উপজেলা থেকে মোট ২৪৭টি নমুনা পাঠানো হয়েছে। তবে পরীক্ষার কথা ধরলে, সবচেয়ে কম নমুনা পরীক্ষা হয়েছে মিরসরাইয়ে। সন্দ্বীপের পাশের এই উপজেলা থেকে ৩১৪টি নমুনা পাঠানো হলেও পরীক্ষা করা হয়েছে ২২৪টি। অন্যদিকে সন্দ্বীপ থেকে পাঠানো ২৪৭টি নমুনার ২৩১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে এই ১৪ উপজেলায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৫ জনের। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারা গেছে সীতাকুণ্ড উপজেলায়— ৭ জন। এছাড়া পটিয়ায় ৫ জন, রাঙ্গুনিয়া-লোহাগাড়ায় ৪ জন করে ৮ জন, সাতকানিয়া ও হাটহাজারীতে ৩ জন করে ৬ জন, বোয়ালখালী ফটিকছড়িতে ২ জন করে ৪ জন, বাঁশখালী, আনোয়ারা, সন্দ্বীপ, চন্দনাইশ ও রাউজানে ১ জন করে মোট ৫ জন মারা গেছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়