শাহীন খন্দকার : [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, আমাদের কিট আমদানি অব্যাহত আছে। দেশে কিটের কোনো সংকট নেই। চীনের কাছে আমাদের প্রতিদিনের চাহিদা দেওয়া আছে, সেই অনুযায়ী একসঙ্গে এক-দুই দিন পর পর ৩০-৫০ হাজার কিট আসছে।
[৩] সংরক্ষণ ব্যবস্থা সীমিত হওয়ার কারণে একসঙ্গে অনেক বেশি কিট আনা যাচ্ছে না। এটা শুধু আমাদের নয়, বিশে^র অনেক দেশ এই সংকটে আছে। এ ছাড়া সদ্য আসা কিটের মাধ্যমে কোভিড-১৯ স্যাম্পল পরীক্ষা করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
[৪] কিট নেই বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যদি কিট না থাকতো, তাহলে ২৭ জুন, শনিবার পর্যন্ত ল্যাবের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ হলো কেন? প্রতিদিন ১৫-১৬ হাজার রোগী শনাক্ত করছি কীভাবে?
[৫] ২৭ জুন পর্যন্ত দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লাখ ১২ হাজার ৯৯টি। নতুন নমুনা পরীক্ষায় কোভিড-১৯ সংক্রমণ শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ১২ শতাংশ।
[৬] বিভিন্ন জেলায় অতিরিক্ত ৪০ হাজার কিট পড়ে থাকার কারণ ব্যাখ্যা করে নাসিমা সুলতানা বলেন, দূরবর্তী জেলাগুলোতে কিট শেষ হয়ে গেলে তাৎক্ষণিক চাহিদা মেটানো কঠিন হয়ে যাবে। ফলে তাদের অতিরিক্ত কিট দেওয়া হয়েছে।