শাহানুজ্জামান টিটু : [২] বিএনপির এই সংসদ সদস্যের প্রশ্ন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এমন হরির লুট দুনিয়ার আর কোথায় হয়? কিন্তু এই কোম্পানিগুলো কোন বিদ্যুৎ উৎপাদন করেইনি। তিনি বলেন, অথচ এর সামান্য কিছু ব্যয় করে একটি শক্ত লকডাউন কার্যকর করলে দেশের মানুষের জীবনে আজ এই বিপর্যয় নেমে আসতো না।
[৩] রুমিন ফারহানা বলেন, প্রয়োজন না থাকলেও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানিয়ে বিদ্যুৎ না নিয়েও বছরে হাতে গোনা কয়েকজন মানুষকে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে ৯ হাজার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে, এই টাকা তার মাত্র চার গুণ। এটা দিয়ে ৮ কোটি মানুষকে দুই মাস ভরণপোষণ করানো যেত।
[৪] তিনি বলেন,, করোনার সময় কাজ হারিয়ে আগেই দারিদ্র্য সীমার নিচে থাকা এবং নতুন করে দারিদ্র হয়ে পড়া মানুষ মিলিয়ে সর্বমোট প্রায় ৮ কোটি মানুষের দুই কোটি পরিবারকে দুই মাসে ৫০০০ টাকা করে মোট ১০০০০ টাকা দিলে প্রয়োজন হতো ২০ হাজার কোটি টাকা। সাথে আর ১৫০০০ কোটি টাকা যুক্ত করলে দুই মাস এদের চাল এবং ডালের যোগান দেয়া যেত। এই সাহায্য দিয়ে মানুষকে কোন রকমে বাঁচিয়ে রাখা যেত। কিন্তু সাকুল্যে এই ৩৫ হাজার কোটি টাকা সরকার খরচ করেনি।
[৫] শনিবার প্রতিক্রিয়ায় রুমিন ফারহানা একথা বলেন।