শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৭ জুন, ২০২০, ০৮:০১ সকাল
আপডেট : ২৭ জুন, ২০২০, ০৮:০১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বিদ্যুৎ খাতে বেসরকারি কোম্পানিগুলো ১০বছরে হাতিয়ে নিয়েছে ৫১,১৫৭ কোটি টাকা : ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা

শাহানুজ্জামান টিটু : [২] বিএনপির এই সংসদ সদস্যের প্রশ্ন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এমন হরির লুট দুনিয়ার আর কোথায় হয়? কিন্তু এই কোম্পানিগুলো কোন বিদ্যুৎ উৎপাদন করেইনি। তিনি বলেন, অথচ এর সামান্য কিছু ব্যয় করে একটি শক্ত লকডাউন কার্যকর করলে দেশের মানুষের জীবনে আজ এই বিপর্যয় নেমে আসতো না।

[৩] রুমিন ফারহানা বলেন, প্রয়োজন না থাকলেও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানিয়ে বিদ্যুৎ না নিয়েও বছরে হাতে গোনা কয়েকজন মানুষকে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে ৯ হাজার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে, এই টাকা তার মাত্র চার গুণ। এটা দিয়ে ৮ কোটি মানুষকে দুই মাস ভরণপোষণ করানো যেত।

[৪] তিনি বলেন,, করোনার সময় কাজ হারিয়ে আগেই দারিদ্র্য সীমার নিচে থাকা এবং নতুন করে দারিদ্র হয়ে পড়া মানুষ মিলিয়ে সর্বমোট প্রায় ৮ কোটি মানুষের দুই কোটি পরিবারকে দুই মাসে ৫০০০ টাকা করে মোট ১০০০০ টাকা দিলে প্রয়োজন হতো ২০ হাজার কোটি টাকা। সাথে আর ১৫০০০ কোটি টাকা যুক্ত করলে দুই মাস এদের চাল এবং ডালের যোগান দেয়া যেত। এই সাহায্য দিয়ে মানুষকে কোন রকমে বাঁচিয়ে রাখা যেত। কিন্তু সাকুল্যে এই ৩৫ হাজার কোটি টাকা সরকার খরচ করেনি।

[৫] শনিবার প্রতিক্রিয়ায় রুমিন ফারহানা একথা বলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়