সালেহ্ বিপ্লব : [২] মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, নতুন আইনটি হংকং-এর স্বায়ত্ত্বশাসন খর্ব করবে বলে যুক্তরাষ্ট্র মনে করে। তাই চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান ও সাবেক নেতাদের ওপর এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে। তবে কোনো নেতার নাম উল্লেখ করেননি তিনি। বিবিসি
[৩] পম্পেওর সাফ কথা, চীন ওই আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়ায় বেইজিং-এর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার সংকল্প করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ড্রাম্প।
[৪] তবে চীন বলেছে, আমেরিকার সিদ্ধান্তটি ভুল এবং এটি প্রত্যাহার করা হবে বলে মনে করে চীন।
[৫] চীনের পার্লামেন্টে (ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস-এনপিসি) প্রস্তাবিত নিরাপত্তা আইনের ওপর আলোচনা হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র হংকং ইস্যুতে হার্ডলাইনে যাওয়ার ঘোষণা দিলো। এই রোববার এনপিসির স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শুরু হতে যাচ্ছে, সেখানে প্রস্তাবিত নিরাপত্তা আইন নিয়ে আলোচনা হবে।
[৬] এই আইনে বলা হচ্ছে, হংকং যদি চীনের কর্তৃত্ব মানতে অস্বীকার করে, সেটি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করার ক্ষমতা বেইজিং-এর থাকবে। আর এই আইনটি পাস হলেই প্রথমবারের মতো হংকং-এ নিজেদের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করবে চীন।
[৭]হংকং-এর গণতন্ত্রকামীরা চীনের এই পদক্ষেপে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। যে কোনো সময় নতুন মাত্রায় উত্তাল হয়ে উঠবে হংকং।