লাইজুল ইসলাম : [২] তীব্র সংকটের কারণে বেশ কয়েকদিন বন্ধ ছিলো নারায়নগঞ্জ ও নোয়াখালিসহ দেশের বেশ কয়েকটি ল্যাব। কোনো ভাবে বন্ধ হওয়া ল্যাবগুলো চালু করা হয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
[৩] সূত্র বলছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে মাত্র ৩০ হাজার কিট আছে। যা দিয়ে আর মাত্র দুদিন চলবে নমুনা সংগ্রহের কাজ। কিন্তু কর্মকর্তারা বলছেন, এতটা সংকটে নেই অধিদপ্তর। তবে কিট সংকট আছে। যা আছে তা দিয়ে আপাতত কাজ চলবে।
[৪] নমুনা সংগ্রহের কিট নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, কিট এই মুহুর্তে যা আছে তাতে চলবে। তবে শেষ হওয়ার আগে আনা হবে কিট। কি পরিমান কিট আছে তা জানতে চাইলে তারা বলেন, আগামী দুই সপ্তাহ চলতে পারবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
[৫] তারা আরও বলেন, যদি এরমধ্যে কিট না আসবে তবে বেশ বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা চেষ্টা করে যাচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব কিট দেশে নিয়ে আসতে। সব সময় আগে থেকে কিটের জন্য কার্যাদেশ দেয়া থাকে। তবে কেনো কিট নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছে না।
[৬] তারা বলেন, দেশের ছোট ল্যাবগুলোতে কিট সংকট হতে পারে। কিন্তু বড় ও মূল ল্যাবগুলোতে কিট সংকট নেই। সেভাবেই কাজ চলছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব