দেবদুলাল মুন্না: [২] ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রধান (এনএইচটিটিআই) প্রফেসর পারভেজ আহমেদ চৌধুরী এ তথ্য গতকাল বুধবার এ প্রতিবেদককে জানান। পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মতে, দেশে ১৭টি পাঁচ তারকা হোটেল আছে।
[৩] কিন্তু এসব হোটেলে গড়ে ৮৫জন অতিথিও থাকছেন না এখন। বিশেষ করে মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এ চিত্র এখন পর্যন্ত। পারভেজ আহমেদ চৌধুরী বলেন, করোনা সংক্রমণেল ফলে বিদেশি অতিথি যেমন নেই তেমনই দেশীয় লোকজনের আনাগোনাও নেই।ফলে প্রতিদিন কোটি টাকার লোকসান হচ্ছিল।
[৪] সরকারের কাছে সহযোগিতার দাবি জানানো হয়েছিল। কিন্তু সাড়া পাওয়া যায়নি বলে এপ্রিল মাস থেকে অধিকাংশ কর্মচারীকেই বাধ্যতামুলক ছুটি দেওয়া হয়েছে।
[৫] বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সচিব মোহসিন হক হিমেল জানান, এরকম চলতে থাকলে হোটেল ব্যবসায় ধস নামবে। কারণ যারাই এখন হোটেলে আছেন তারা অনেক দিন ধরে প্রায় স্থায়ীভাবে আছেন। নতুন তেমন কোনো অতিথি নেই। হোটেলের স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী হোটেল খোলা রাখতে হচ্ছে। এর ফলে ইউটিলিটি, সার্ভিস চার্জ কর্মচারী বেতনসহ প্রতিদিন ১ কোটি টাকা লোকসান গুনছে হচ্ছে তাদের।