সিরাজুল ইসলাম : [২] আগামী মার্চের মধ্যে ভ্যাকসিনের ১০ লাখ ডোজ উৎপাদন করবে দেশটি। শিগগিরই এ ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা শুরু হবে।
[৩] জাপানের নিক্কেই এশিয়ান রিভিউ জানিয়েছে, জাপান ও বাইরের ১৪টি সংস্থার কনসোর্টিয়ামের উদ্যোগে ‘অ্যানজিস’ কোম্পানি ভ্যাকসিন তৈরির কাজ করছে। এ বছরের শেষ নাগাদ ভ্যাকসিনটি অনুমোদন পেয়ে যাবে বলে তারা আশা করছেন। প্রথমে তারা দুই লাখ ডোজ উৎপাদন করার চিন্তা করছিলো। অংশীদাররা কাঁচামালের সরবরাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পরে ভ্যাকসিন উৎপাদন সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
[৪] ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে চুক্তি করে অ্যানজিস ডিএনএ ভ্যাকসিন তৈরি করছে; যাতে নভেল করোনাভাইরাস থেকে জেনেটিক উপাদান নিয়ে রোগের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করা যায়।
[৫] ভ্যাকসিন উৎপাদনে উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ ও দামি যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হয়। তাই হুট করে কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের কর্মসূচি চালানো সম্ভব হয় না। জাপানে চারটি কোম্পানির ভ্যাকসিন তৈরির সক্ষমতা রয়েছে।
[৬] জাপান এজেন্সি ফর মেডিকেল রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট নয়টি ভ্যাকসিন প্রকল্পে এক হাজার কোটি ইয়েন সহযোগিতার ঘোষণা দিয়েছে। গত সপ্তাহে দেশটিতে দুই হাজার কোটি ইয়েন ভ্যাকসিন সহযোগিতায় দিতে সম্পূরক বাজেট পাস হয়েছে।
[৭] আরেকটি ওষুধ কোম্পানি সিনোগি ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছে। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ডাইচি সানকোয়ো আরেকটি ভ্যাকসিন প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে।