ভূঁইয়া আশিক : [২] প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসক আরও বলেন, টেস্টের পরিমাণ ২০-৩০ হাজারে নিতে পারলে ভালো হয়।
[৩] বুথের সংখ্যাও বাড়াতে হবেলকডাউনের আগে মানুষকে নিশ্চয়তা দিতে হবে, তিনবেলা খাবারে কোনো অসুবিধা হবে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস নিশ্চিত করতে হবে। কারণ খেতে না পারলে মানুষ ঘরে থাকবে না।
[৪] লকডাউন চলাকালে কঠোর তদারকি করতে হবে নিরাপত্তা বাহিনীর মাধ্যমে। মানুষ যেন নিয়ম-কানুন মেনে চলে। এটা নিশ্চিত করতে না পারলে আগের মতোই ব্যর্থ হবে লকডাউন কার্যক্রম। আগে মানুষ লকডাউন মানেনি, ঢিলেঢালাভাবে চলছিলো। এবার কোনোভাবেই ব্যর্থ হওয়া যাবে না।
[৫] টেস্টের জন্য মানুষ লম্বা লাইন ধরছে, এতে ঝুঁকি বাড়ছে, ভোগান্তিও হচ্ছে। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় বুথ বাড়াতে পারলে মানুষের ভোগান্তি ও ঝুঁকি কমবে।
[৬] আমাদের দেশটি ছোট, মানুষ বেশি। এখানে জীবন বাঁচাতে হচ্ছে, জীবিকারও ব্যবস্থা করতে হয়। আমাদের মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন নয়। নিজের দায়িত্ব বোঝে না, কথা শুনে না, কারও কথা মানেও না, বাজারে ঘুরাফেরা করে ইচ্ছেমতো, ঘাড়ে হাত দিয়ে ঘুরছে। সরকার কেন, মিডিয়াও কি কম বলছে? সবাই মিলে মানুষকে বোঝাচ্ছি, সচেতন করার চেষ্টা করছি। কিন্তু কতোজন সচেতন হয়েছে? জনগণ স্বাস্থ্য সচেতন নয়, কিন্তু নিজেদের ভালোটা তাদের বুঝতে হবে।