এম রায়হান :[২] উপজেলার ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ছয়কুড়িটিক্কা পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এতে নেতৃত্ব দিয়েছেন আনছুর আলম (৩৫)। সে একই ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি এবং মৃত মনির উল্লাহর ছেলে।
[৩] এ ঘটনায় ৩১ মে রাতে বৃদ্ধ নুরুল আলমের ছেলে আশরাফ হোসাইন বাদী হয়ে চকরিয়া থানা একটি এজাহার করেন। এতে আসামি করা হয়েছে- ওই এলাকার মৃত মনির উল্লাহর ছেলে বদিউল আলম (৫৫), আনছুর আলম (৩৫),শাহ আলম (৫২), শাহ আলমের স্ত্রী আরেজ খাতুন (৪৮), বদিউল আলমের ছেলে মিজানুর রহমান (২৮), আবদুল জাব্বারের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন (৩২), জয়নাল আবেদিন (৩০) এবং মনজুর আলমের ছেলে মো.রুবেল (২৮)।
[৪] এজাহারে বাদী দাবি করেছেন, গত ২৪ মে তার বয়োবৃদ্ধ বাবা নুরুল আলম ঈদের বাজার করে ঢেমুশিয়া স্টেশন থেকে টমটম গাড়িতে করে বাড়ি ফিরছিলেন।পথিমধ্যে আনছুর আলমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী টমটম থেকে তার বাবাকে নামিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে পরনে থাকা লুঙ্গি, গেঞ্জি ছিড়ে ফেলে। পাশাপাশি মারধর ও অসভ্য গালিগালাজও করে। কয়েকজন যুবক এসব ঘটনার মোবাইলের ক্যামরাতে ধারণ করে। খবর পেয়ে বাদীর ছোট ভাই তার বাবাকে উদ্ধার করেন।
[৫]চকরিয়া থানার ওসি মো.হাবিবুর রহমান বলেন, এঘটনায় ভুক্তভোগির ছেলে আশরাফ হোসাইন এর দায়েরকৃত এজাহারটি থানায় ৮জনের বিরুদ্ধে মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান