রাশিদ রিয়াজ : [৩] ঘাড় চেপে ধরার ওইসব ঘটনায় ৫৮ জন জ্ঞান হারিয়েছে।
[৪] পুলিশ বিভাগের তথ্য বিশ্লেষণ করে সিএনএন এসব তথ্য দিয়ে বলছে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক শহরে পুলিশ পারতপক্ষে কারো সাথে এধরনের আচরণ না করলেও প্রতিসপ্তাহে মিনিয়াপলিসে অন্তত একবার পুলিশ এমনটি করেছে।
[৫] মিনিয়াপলিসে বসবাসরত কৃষ্ণাঙ্গের সংখ্যা ১৯ শতাংশ। এপর্যন্ত ২৮০ জন কৃষ্ণাঙ্গের (৬০ শতাংশ) ৬০ ঘাড়ে চেপে বসেছে পুলিশ, শ্বেতাঙ্গদের সংখ্যা এক্ষেত্রে ১০৪, ১৩ জন ন্যাটিভ আমেরিকান, ১৩ জন অন্যান।
[৬] ২০১২ সালে মার্কিন পুলিশের ‘নন-ডেডলি ফোর্স অপশন’ ম্যানুয়ালে বলা হয়েছে অস্ত্র বা হাঁটু দিয়ে কারো ঘাড়ে চেপে বসলেও তার শ্বাসনালী যাতে আটকে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
[৭] সাউথ ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক শেঠ স্টফটন তার লেখা এক বইতে বলেছেন ষাটের দশকের পর এই ঘাড়ে চেপে বসার কৌশল পুলিশ বিভাগের বড় অংশই পরিত্যাগ করে আসছে। ফ্লয়েডের ওপর চভিনের আচরণ অনুপযুক্ত ও ক্ষ্যাপাটে ছিল।
[৮] লস এ্যাঞ্জেলস পুলিশের সাবেক লেফটেনান্ট এ্যাডাম বেরকোভিচি বলেন জীবন মরণ সমস্যা না হলে পুলিশের এমন আচরণ করার কোনো প্রয়োজনই হয় না। ফ্লয়েডের ঘাড়ে চেপে বসার পর তাকে শান্ত মনে হচ্ছিল, যেন সে একটা স্যান্ডউইচ খাচ্ছে।