শিরোনাম
◈ বিদেশে আশ্রয় আবেদনে শীর্ষে বাংলাদেশিরা: বাড়ছে আবেদন, কমছে স্বীকৃতি ◈ মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গুম অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ ◈ মাঝরাতে কক্সবাজারে ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত ◈ যেসব সুবিধা পান রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা  ◈ আইআরআই জরিপ: ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা অটুট, ৮০% বাংলাদেশি অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদী ◈ খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় মোদির বার্তা: চিকিৎসায় সর্বাত্মক সহযোগিতায় প্রস্তুত ভারত ◈ খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে সরকার ◈ ইন্টার মিলা‌নের জয়, জোড়া গোল করে ইতিহাস লাউতারোর ◈ প্রাথমিক শিক্ষকদের মঙ্গলবারও কর্মবিরতি, হবে না বার্ষিক পরীক্ষা ◈ ২০২৬ থেকে বাধ্যতামূলক সিবিএমএস: বন্ড ব্যবস্থাপনায় পূর্ণ ডিজিটাল যুগে এনবিআর

প্রকাশিত : ০৩ জুন, ২০২০, ১২:৩০ দুপুর
আপডেট : ০৩ জুন, ২০২০, ১২:৩০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ওষুধ নিয়ে যেভাবে বাটপারি হচ্ছে, আমি সুস্থ হলেও ফের অসুস্থ হয়ে যাবো : ডা. জাফরুল্লাহ

সালেহ্ বিপ্লব : [২] শরীর খুব বেশি খারাপ না হলেও খুব বেশি ভালো বলা যাবে না। তিনি জানান, গলাব্যথা বেড়েছে। ইনফেকশনের কারণে এমন হচ্ছে। তার স্ত্রীরও গলায় সমস্যা হচ্ছে, কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে। স্ত্রী-সন্তান বাসাতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন, ডা. জাফরুল্লাহ গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে।

[৩] গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা নিজের এ অবস্থাতেও নিজের চেয়ে বেশি ভাবছেন মানুষের কথা।   গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে বর্তমান পরিস্থিতি তার হতাশার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি সুস্থ হয়ে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়ব। কারণ যেভাবে লোক ঠকানো হচ্ছে। একটা ইনজেকশনের দাম ১০ হাজার টাকা। আমাকে বলছে আপনার তো টাকা লাগবে না ইনজেকশন নিতে। আমি বলছি, ভালোই তো বাটপারি শুরু করছো। আমাকে বিনা পয়সায় দেবা আর লোকজনের গলা কাটবা। জনগণ প্রতারণার শিকার হবে।’

[৪] ডা.  জাফরুল্লাহ বলেন, ‘অনেকগুলো কোম্পানি আছে। কয়টার আর নাম বলব। এক লাখ টাকা দিয়ে চিকিৎসা করানো কার পক্ষে সম্ভব। ডা. জাফরুল্লাহ এক লাখ টাকা দিয়ে চিকিৎসা করাইতে পারবে? আমি যদি এত টাকা দিয়ে চিকিৎসা করাইতে পারি, তাহলে আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান করা উচিত, এত টাকা কোথায় পাইলাম। আমি যদি ওই চিকিৎসা গ্রহণ করি, তাহলে আমার নামে দুদকের অনুসন্ধান করা উচিৎ। প্রতারণার একটা সীমা থাকা উচিত।’

[৫] তিনি বলেন, ‘ওই ওষুধ তো দেখছি সোনার চেয়েও বেশি দাম। সরকার যদি ওষুধের মূল্য স্থির না করে, তাহলে যখন কোনো ওষুধের নাম বলা হবে, তখনই তার দামও বলতে হবে। জনগণকে জানাতে হবে ওষুধের দাম। না হলে জনগণের মনে প্রশ্ন উঠবে কেন এত টাকা দাম? এটা না করলে মানুষ দরিদ্র হয়ে যাবে। বেঁচে থেকে তখন লাভ কি, টাকার অভাবে আমি যদি খাইতেই না পারি, আমার ছেলে-মেয়ে খাবার না পায়। ধার-দেনায় জর্জরিত হয়ে যাই।’
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়