শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ০২ জুন, ২০২০, ০২:১৮ রাত
আপডেট : ০২ জুন, ২০২০, ০২:১৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কোভিড-১৯ শনাক্তের ৪ ধাপে কার্যকরী ওষুধের পরামর্শ : ডা. রুমি আহমেদ খান

শরীফ শাওন : [২] নিউইয়র্ক প্রবাসী এই চিকিৎসক বিজ্ঞানী জানান, মানবদেহে চারটি ধাপের মধ্য দিয়ে কোভিড-১৯ ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি পায়। এই ধাপগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ ব্যবহারে কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যাবে।

[৩] সম্প্রতি ডা. যায়নুদ্দিন সানীর সঞ্চালনায় আমার আড্ডাঘর নামের এক অনুষ্ঠানে তিনি এ পরামর্শ দেন। ভার্চুয়াল এই আলোচনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন আমাদের নতুন সময় পত্রিকার সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান।

[৪] ডা. রুমি আহমেদ জানান, প্রথম ধাপে ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন অর্গানকে আক্রমণ করে, এবং বংশবৃদ্ধি করতে থাকে। এসময় রোগ প্রতিরোধে রেমডিসিভির ওষুধ পরীক্ষিতভাবে কাজ করে। বর্তমান ডাটা বলছে এই ওষুধ ব্যবহারে রোগমুক্তির সময় অনেকটাই কমিয়ে আনে। তিনি জানান, যারা এই ইনজেকশন ব্যবহার করেছেন, তারা সুস্থ হয়েছেন ১১ দিনে। তবে শনাক্তের প্রাথমিক পর্যায়ে ওষুধটি ব্যবহারে আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে বলে দাবি করেন তিনি। এসময় কনভালেসেন্ট প্লাজমা নামক অপর একটি ওষুধের ব্যবহারের কথাও জানান।

[৫] শনাক্তের দিত্বীয় ধাপে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম রোগ প্রতিরোধে কাজ করে। ফলে শরীরিক বিপর্যয় শুরু হয়। রোগীর অক্সিজেন লেভেল কমতে থাকে। এসময়কালে স্কয়ারের ইন্টারলিউকিন-৬ (আইএল-৬) ক্লকার্স এর ব্যবহারের পরামর্শ দেন তিনি। বর্তমানে হাসপাতালে প্রচুর রোগী ভর্তি হওয়ায়, ওষুধটি তাদের চিকিৎসায় ব্যাপক ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি বলেন, গত সপ্তাহ থেকে বাজারে ওষুধটির সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

[৬] তৃতীয় ধাপে শরীরের রক্ত ধীরে ধীরে জমাট বাঁধতে শুরু করে। এই রক্তকণিকাকে তরল ও পাতলা করতে হেপারিন বা প্লাসেন্টা ধরনের ওষুধের ব্যবহার করা হয়। চতুর্থ ও শেষ ধাপের চিকিৎসায় প্লাজমা পরিবর্তনের ব্যবহারের পরামর্শ দেন। ডা. রুমি জানান, শনাক্ত রোগীরা প্রিভেন্টিভ ডোজ হিসেবে শূন্য দশমিক ৫ মিলিগ্রাম হেপারিন দিনে দুবার গ্রহণ করতে পারেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়