আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] ফ্লোরিডার মিয়ামি বিচে পুলিশের দিকে তেড়ে আসছিলেন বর্ণবাদ বিরোধী বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ সদস্যরা কাতের বাধা না দিয়ে নিজেদের ব্যাটন ফেলে আত্মসমার্পনের ভঙ্গিতে হাটু গেড়ে বসে পড়েন। ফক্স, নিউ ইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোস্ট
[৩] এটা ছিলো পুলিশের নি:শর্ত ক্ষমা প্রার্থনা। মিনিয়াপোলিসে এক পুলিশ সমদ্যস্যের নির্যাতনে একজন কৃষ্ণাঙ্গের মৃত্যুতে পুরো যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে যে প্রতিবাদ চলছে, এটি ছিলো তাতে সমর্থন প্রদানের অংশ।
[৪] এরপর আর আক্রমণ করেননি বিক্ষোভকারীরা। অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন। আবেগ আক্রান্ত অনেকেই পুলিশ সদস্যদের জড়িয়ে ধরেন। পরে এই ঘটনা আগুনের মতো ছড়িয়ে যায় যুকত্তরাষ্ট্রের অন্য শহরগুলোতেও।
[৫] বিক্ষোভে উত্তাল নিউ ইয়র্কে অনেক পুলিশ সদস্য নিজেদের রিভলভারের বেল্ট মাটিতে রেখে মাথা নিচু করে বসে পড়েন। বিক্ষোভকারীরা সেখানেও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক সমাপ্তি ঘটে সংঘাতের।
[৬] পোর্টল্যান্ড পুলিশের সদস্যরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ স্টেশনের বাইরে এসে হাটু মুড়ে বসেছিলেন অনেক্ষণ। একই ধরণের ঘটনা ঘটেছে লস অ্যাঞ্জেলস, ডেট্রয়েট আর ডালাসেও।
[৭] নিউ ইয়র্কের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো এই ঘটনার উদাত্ত প্রশংসা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিক্ষোভ এরকম শান্তিপূর্ণই গ্রহণযোগ্য।