বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] অথর্ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, এমনিতে গত বছর বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে সংশোধনি আনতে হয়েছিল। অর্থাৎ ৫৪ হাজার ৬৭ কোটি টাকা ঋণ করা সম্ভব হয়নি। সংশোধন করে তা ৪৭ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা করা হয়েছিল।অ
[৩] চলতি বাজেটে অবশ্য এমনটা হবে না বলে মনে করছেন অর্থনৈতিদক সম্পর্ক বিভাগের কর্মকর্তারা। চলতি বাজেটে বৈদেশিক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। এখন পর্যন্ত প্রায় ৬৩ হাজার কোটি টাকার মতো ঋণ আনা সম্ভব হয়েছে। বাকি সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি ঋণ আসবে বলে মনে করছেন তারা। তাই আগামীতে লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে।
[৪] বৈদেশিক ঋণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে প্রায় ১৫টি ব্যাংকের তারল্য সংকট রয়েছে। আবার আগামীতে সরকারকে ব্যায় করতে হবে প্রচুর। রাজস্ব আয়ে ঘাটতি ১ লাখ কোটি টাকার উপরে। এই অবস্থায় ব্যাংক থেকে সরকার টাকা নিলে সমস্যার সৃষ্টি হবে প্রাইভেট খাতে। তাই বিদেশি ঋণ সবচেয়ে ভাল। কোয়ালিটি ঋণ নিলে ঋণদাতারা তা তদারকি করেণ। ফলে প্রকল্পের মানও ভাল হয়। রিলেটিভলি সুদেও হারও কম থাকে।