তপু সরকার হারুন : [২] বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী, নয়ানী বাজার, শেরপুর টাউন শেরপুর । গত এপ্রিল ২০১৪ সনের এপ্রিল মাস ব্রেইন স্ট্রোক করে মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলীর । দির্ঘদিন যাবৎ মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি ৷ তার সংসারের ব্যয়ভার নির্বাহের কেউ নেই। তিনি ৩ সন্তানের বাবা , ২মেয়ে, বিয়ে দিয়েছেন এক ছেলে সেও বিবাহিত এবং একটি প্রা্ইভেট কোম্পানির ছোট চাকুরী করার সু-বাধে সেও কাছে থাকে না । বাড়ীতে স্ত্রী নিয়ে কষ্টে দিনাতিপাত করছেন ।মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতার সামান্য টাকায় খাওয়া পরাই চলে না। চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহের কোন ব্যবস্থাও নেই।
তিনি চলাফেরা করতে পারেন না, কথাও বলতে পারেন না। বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী শেরপুরে প্রথম যে ১২ জন তরুণ অস্ত্র নিয়ে তৎকালীন ইপিআর এর সুবেদার আব্দুল হাকিমের কাছে ট্টেনিং করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। ছাত্রলীগের একজন বলিষ্ঠ নিবেদিত প্রাণ সাহসী কর্মী ছিলেন তিনি। তিনি দির্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ থাকেলেও অর্থের যোগান দিয়ে চিকিৎসা সহায়তার করার মত কেউ নেই । গত মে ২০১৯ সালের শেরপুরের জেলা প্রশাসক জনাব আনার কলি মাহবুব আশরাফ আলীর চিকিৎসার জন্য ১৫ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছিলেন ৷ এজন্য তার তার পরিবার কৃতজ্ঞ।
[৩] একজন মুক্তিযোদ্ধার সুচিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। তিনি ও তার পরিবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা মানবতার “মা”,দেশরত্ন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট সবিনয়ে আকুল আবেদন জানিয়েছেন যে, দীর্ঘদিন যাবত পঙ্গু হয়ে থাকা মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলীর চিকিৎসার দায়িত্ব বা অর্থা-সহায়তা করলে আল্লাহুর অশেষ রহমতে তিনি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন ।
আপনার মতামত লিখুন :