মিনহাজুল আবেদীন : [২] করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানের একটি কমলাপুরের রেলওয়ে জেনারেল হাসপাতাল। ২ মে থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া শুরু করেছে সরকারি এই হাসপাতাল। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তারা মেডিকেল বর্জ্য বায়োসেফটিক্যাল ব্যাগে ভরে না রেখে তা বাইরের ডাস্টবিনে ফেলে রাখছে। প্রথম আলো
[৩] স্থানীয় ব্যক্তিরা বলছেন, কমলাপুর রেলওয়ে জেনারেল হাসপাতালের মতো আরও অনেক হাসপাতাল মেডিকেল বর্জ্য সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করছে না। হাসপাতালের সামনে যত্রতত্র স্তূপ করে ফেলে রাখছে। কালের কন্ঠ
[৪] সরকারের রোগতত্ত্ব রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরামর্শক ও জনস্বাস্থ্যবিদ মুশতাক হোসেন বলেন, মাস্ক, হ্যান্ডগাভসসহ যেকোনো ধরনের মেডিকেল বর্জ্য বাইরে ফেলে রাখা উচিত নয়। সরকারি-বসরকারি যে প্রতিষ্ঠানই হোক, তাদের মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার যে গাইডলাইন আছে, সেগুলো অনুসরণ করে কাজ করা উচিত।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা বলেন, মেডিকেল বর্জ্যগুলো হাসপাতালের সামনে ফেলে রেখে দেয়াটা অন্যায়। করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি তৈরি করবে। তবে আমাদের এটি পরিত্যাগ করতে হবে। যুগান্তর
[৬] ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আইনুন নিশাত বলেন, ঢাকার প্রতিটা বাড়িতে এই ধরনের বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। আবার হাসপাতালে এই ধরনের বর্জ্য বেড়ে গেছে। এসব বর্জ্য যদি সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা না করা হয়, তাহলে এর পরিণতি খারাপ হবে। করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। এ ব্যপারে সর্তক হতে হবে।