শিরোনাম
◈ রাতে বাংলামোটরে জুলাই পদযাত্রার গাড়িতে ককটেল হামলা (ভিডিও) ◈ যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক মোকাবেলায় বাংলাদেশের চার দফা কৌশল ◈ বিআরটিএর মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা ◈ সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং ধসে বাংলাদেশ হার‌লো ৭৭ রা‌নে ◈ ২০ বছরেও অধরা এমআই-৬'র ভেতরের রুশ গুপ্তচর! (ভিডিও) ◈ নারী ফুটবলের এই অর্জন গোটা জাতির জন্য গর্বের: প্রধান উপদেষ্টা ◈ প্রবাসীদের জন্য স্বস্তি: নতুন ব্যাগেজ রুলে মোবাইল ও স্বর্ণ আনার সুবিধা বাড়লো ◈ একযোগে ৩৩ ডেপুটি জেলারকে বদলি ◈ 'মধ্যপ্রাচ্যে সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার লোকেরা ঘোষণা দিয়ে মারামারি করে' (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৩ মে, ২০২০, ০৮:২৫ সকাল
আপডেট : ১৩ মে, ২০২০, ০৮:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যেভাবে শপিং নিয়ন্ত্রণ করা যায়

ডা. শহীদুল্লাহ : সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ঈদের শপিং নিয়ন্ত্রণ করা যায়। নিয়ন্ত্রণ করা না হলে যেসব গ্রাম বা ইউনিয়নে এখনো করোনাভাইরাস প্রবেশ করেনি, সেখানেও দ্রুত ছড়াবে। তাই সময় থাকতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। দুইভাবে শপিং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ১. সময়ের ভিত্তিতে : ধরা যাক মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন আর মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার ক্রেতাদের জন্য একদিন করে রুটিন করে দেওয়া যায়। তাহলে শহরের মার্কেটগুলোতে শুধু ওই ইউনিয়নের ক্রেতারা যাবেন। অন্যেরা যাবেন না।

 

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন শহরের প্রবেশমুখে চেক করে আইডি কার্ড দেখে দেখে প্রবেশ করতে দেবেন। আর প্রশাসন থেকে ইউনিয়নগুলোতে আগেই তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। যাতে তারা প্রস্তুতি নিতে পারেন। তাহলে ভিড় কম হবে। সংক্রমণও কম হবে। ২. স্থানের ভিত্তিতে : ঢাকার মতো দুই কিলোমিটারের মধ্যে যার যার এলাকার বাজারে কেনাকাটা করতে হবে। বাংলাবাজার ইউনিয়নের লোকজন বাংলাবাজারে, আধারার লোকজন চিতুলিয়া, মোল্লাকান্দির ক্রেতারা চরডুমুরিয়া, চরকেওয়ারের লোকজন মুন্সীর হাটে, রামপাল ইউনিয়নের ক্রেতারা সিপাইপাড়া ও হাতিমারা শপিং করবেন। এভাবে করলে লোকজন অনেকটা নিরাপদ থাকবেন।

 

স্থানীয় বাজারগুলো স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারবে। গণপরিবহন এড়াতে পারবে। এক্ষেত্রে শহরে প্রবেশ করবে শুধু ব্যবসায়ীরা। আইনের লোকেরা তা দেখভাল করবেন। আগামীতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে স্থানীয় বাজারগুলো প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে পারবে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়