আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মৃত্যুসংখ্যা তুলনামূলক কম
[৩] তুলনামূলক সুস্থ্যতার সংখ্যা অনেক কম
[৪] তবে প্রতি মিলিয়নে আক্রান্ত সর্বনিম্ন
[৫] প্রথম শনাক্তের ৬০তম দিনে গত ৬ মে শনাক্ত হন ৭৯০ জন আর মারা যান তিনজন। সেদিন পর্যন্ত এটাই ছিল দেশে একদিনে সর্বোচ্চ শনাক্ত হওয়া রোগী সংখ্যা। সেদিন পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত হন ১১ হাজার ৭২৯ জন, মারা যান ১৮৬ জন।
[৬] সর্বোচ্চ আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে ৬০তম দিনে এসে একদিনে এতো রোগী শনাক্ত ৎুভড কোনও দেশেই হয়নি। ওই একইসময় বিবেচনা করলে যুক্তরাজ্য ও রাশিয়ার চেয়ে বেশি এবং প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি পৌঁছে যায়। ওয়াল্ডোমিটারের তথ্যমতে, প্রথম ৬০ দিনে যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ১৩ হাজার ৮৯৮ জন, আর যুক্তরাজ্য এবং রাশিয়াতে ছিল যথাক্রমে আট হাজার ৭৭ ও এক হাজার ৮৩৬ জন।
[৭] যুক্তরাষ্ট্রে ৬০তম দিনে এসে করোনাক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় প্রায় ৫ হাজার জন।
[৮] করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার প্রথম ৬০ দিনের পর্যবেক্ষণে মৃত্যুর ঘটনা ছিল রাশিয়াতে সবচেয়ে কম। সেখানে মারা গিয়েছিলেন ৯ জন। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন মারা যান ২৩৯ জন। এরপর জার্মানিতে ২৬৭ জন। আর বাংলাদেশে একই সময়ে মারা গেছেন ১৮৬ জন। অর্থাৎ করোনা আক্রান্ত দেশগুলোর তালিকায় প্রথম ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম ৬০ দিনে মৃত্যু সর্বনিম্ন।