শিরোনাম
◈ সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনে ৩৪০০ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক ◈ কমিশন বাড়ানোসহ ২৪ ঘণ্টা সিএনজি ফিলিং স্টেশন খোলা রাখার দাবি মালিকদের ◈ ভর্তুকির পরও এলএনজি আমদানিতে ঘাটতি ১১ হাজার কোটি টাকা! ◈ তুচ্ছ ঘটনায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলেন স্ত্রী! ◈ নাহিদ রানা ও রিশাদ পা‌কিস্তান থে‌কে দে‌শে ফির‌লেন ◈ নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইট ওয়াশ করতে পারলো না বাংলাদেশ ◈ ভারতীয় গণমাধ‌্যমের  সাংবা‌দিকতার মান নি‌য়ে প্রশ্ন তুল‌লেন পা‌কিস্তা‌নের শহীদ আ‌ফ্রিদি ◈ ট্রাম্পের ঘোষণার পর যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করে যা বলল ভারত-পাকিস্তান ◈ শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু ও সাবেক এমপি শামীমা গ্রেফতার ◈ ভারত-পাকিস্তান কি পরমাণু বোমা ব্যবহার করতে পারে? রাষ্ট্রীয় নীতিতে যা আছে: আল জাজিরার বিশ্লেষণ

প্রকাশিত : ০৯ মে, ২০২০, ১১:৪৬ দুপুর
আপডেট : ০৯ মে, ২০২০, ১১:৪৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তায় ‘জীবাণুমুক্তকরণ চেম্বার’ তৈরি বুয়েটে

মাসুদ আলম : [২] করোনাভাইরাসে থেকে সুরক্ষা দিতে এগিয়ে এসেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) প্রাক্তন ১১ জন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। তারা চিকিৎসক ও অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য বিশেষ এক ‘জীবাণুমুক্তকরণ চেম্বার’ তৈরি করেছেন। রোগীর কাছ থেকে আসার পর এই চেম্বারের ভেতর ৩০ সেকেন্ড অবস্থান করলে ভাইরাসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে বলে দাবি করেছেন তারা।

[৩] কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে শুক্রবার একটি জীবাণুমুক্তকরণ চেম্বার সরবরাহ করা হয়েছে। দু-একদিনের মধ্যে ওই চেয়ারের ব্যবহার শুরু হবে। আগামী সপ্তাহে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আরেকটি চেম্বার দেয়ার কথা রয়েছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে আরও দুটি চেম্বার তৈরির পরিকল্পনা করছেন বুয়েটের এই প্রকৌশলীরা। বিনামূল্যে হাসপাতালগুলোকে এই চেম্বার দেয়া হচ্ছে বলে তারা জানিয়েছেন।

[৪] জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনে জীবাণুমুক্তকরণ চেম্বার তৈরির কাজটি করছেন বুয়েটের ’৯৭তম ব্যাচের ১১ জন প্রকৌশলী, স্থাপত্যবিদ ও পরিকল্পনাবিদ। এই কাজে নেতৃত্বে আছেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এ বি এম তৌফিক হাসান।

[৫] গত ১৬ এপ্রিল থেকে এই চেম্বার তৈরির কাজ শুরু করেন প্রকৌশলীরা। একেকটি চেম্বারের ওজন প্রায় ৩০০ কেজি। এর পাশাপাশি স্প্রের জন্য আনুষঙ্গিক বিষয়াদি আছে। একটি চেম্বারে একসঙ্গে তিন মাসের স্প্রে ভরার ব্যবস্থা থাকছে। পরে আবার তা ভরার সুযোগ আছে। একেকটি চেম্বার কমপক্ষে দুই বছর ভালোভাবে ব্যবহার করা যাবে। এই চেম্বার ব্যবহারে শরীরের কোনো ক্ষতি হবে না। প্রতিটি চেম্বার তৈরি করতে প্রায় ছয় লাখ টাকা ব্যয় হচ্ছে। তবে চেম্বার তৈরির সংখ্যা বেড়ে গেলে খরচ কিছুটা কমে আসবে বলে মনে করছেন প্রকৌশলীরা। প্রথম দুটি চেম্বার তৈরির জন্য আর্থিকভাবে সহায়তা করছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়