শিরোনাম
◈ তীব্র তাপদাহে স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত গণবিরোধী: বিএনপি ◈ রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় কাজ করবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী ◈ বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে: ওবায়দুল কাদের ◈ উপজেলা নির্বাচনে হার্ডলাইনে বিএনপি, ৭৩ নেতা বহিষ্কার ◈ যুদ্ধ বন্ধের শর্তেই ইসরায়েলি জিম্মিদের ছাড়বে হামাস ◈ হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়  ◈ বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ◈ যে কোনো ভিসাধারী পবিত্র ওমরাহ পালন করতে পারবেন  ◈ পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফে'র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

প্রকাশিত : ০৫ মে, ২০২০, ০২:৫৩ রাত
আপডেট : ০৫ মে, ২০২০, ০২:৫৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জেলা কারাগারের শীর্ষ দুই কর্মকর্তাসহ ৬ জন হোম কোয়ারেন্টিনে

বাংলা ট্রিবিউন : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের এক চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর জেল সুপার ও ডেপুটি জেলারসহ ছয় কর্মকর্তা-কর্মচারিকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে। কারা মহাপরিদর্শকের নির্দেশে গত রবিবার বিকেল থেকে তারা নিজ নিজ বাড়িতে থাকছেন। করোনা পরীক্ষার জন্য তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এছাড়াও সতর্কতার অংশ হিসেবে আক্রান্ত চিকিৎসকের সংস্পর্শে আসা চার কয়েদিকেও আলাদা রাখা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন জানান, কোয়ারেন্টিন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত বাসা থেকেই দাফতরিক কাজ করবেন এসব কর্মকর্তারা।

কারাগার সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে প্রায় সাড়ে ১৭শ’ হাজতি ও কয়েদি রয়েছেন। আক্রান্ত ওই চিকিৎসকই কারাগারের একমাত্র চিকিৎসক। সর্বশেষ গত ২ এপ্রিল তিনি কারাগারে যান। তখন কারাগারের হাসপাতালে চারজন কয়েদি ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে আসেন। এছাড়া জেল সুপারের কক্ষেও যান তিনি। ওইদিন জেল সুপার ও ডেপুটি জেলার মোঃ রেজাউল করিমসহ ছয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারি তার সংস্পর্শে আসেন।

রবিবার ওই চিকিৎসকের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর কারা মহাপরিদর্শকের নির্দেশে জেল সুপার ও ডেপুটি জেলারসহ ছয়জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়। জেল সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন বলেন, আক্রান্ত চিকিৎসক সরাসরি কোনও কয়েদিকে চিকিৎসা দেননি। তবে সতর্কতা হিসেবে ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে আসা চারজনকে আলাদা করে ফেলা হয়েছে।

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ বলেন, জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের ৫৭ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৩ জন। এখন ১৯ জন জেলা বক্ষব্যধি হাসপাতালসহ বিভিন্নস্থানে আইসোলেশনে আছেন। মারা গেছেন জেলায় দুই জন এবং ঢাকায় একজনসহ মোট ৩ জন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়