সিরাজুল ইসলাম: [২] দেশটির ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) বুধবার এটি উৎক্ষেপণ করে। এটি সফলভাবে কক্ষপথে স্থাপিত হয়েছে। রয়টার্স
[৩] এর নাম নূর-১। দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় মরুভূমি দাস্ত-ই কাভির থেকে এটি নিক্ষেপ করা হয়। কৃত্রিম উপগ্রহ কক্ষপথ পর্যন্ত বহন করেছে ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি রকেট কাসেদ বা বাহক। এর চেয়ে বেশি কিছু জানানো হয়নি।
[৪] এটি উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে মহাকাশ অভিযানের জগতে ইরানের দুর্দান্ত অর্জন হলো। একই সঙ্গে রচিত হলো হাকাশ উন্নয়নের নতুন গাথা। পার্সটুডে
[৫] ইরান ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠায়। নিজস্ব প্রযুক্তিতে তাদের বিজ্ঞানীরা এটি তৈরি করেন। ২০১০ সালে তারা মানুষ বহনকারী কাভেশগার বা অভিযাত্রী-৩ নামের রকেট মহাকাশে পাঠায়। ২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায় ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে।
[৬] কয়েক দিন আগে ইরান বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম রকেট উড়িয়েছে। সেটি তৈরি করা হয়েছে তাদের সামরিক কারখানায়। হরমুজ প্রণালীর নিরাপত্তায় সেটা যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে বলে তারা আশা করেন। বিবিসি
[৭] পরমাণু অস্ত্র তৈরির অভিযোগে ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসীদের মদদ দেয়ার অভিযোগ করেছে তারা। সিএনএন
আপনার মতামত লিখুন :