মশিউর অর্ণব: [৩] দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ রোগে এপর্যন্ত মারা গেছেন ৩৩৫ জন।
[৪] একদিনে নতুন করে ৭৯৬ জন আক্রান্ত হবার পর ভারতে মোট শনাক্ত হওয়া করোনা রোগীর সংখ্যা ৯,৩৭৩ জন।
[৫] ভারতের রাজ্যগুলোর মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। রাজ্যটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ১ হাজার ৯৮৫ জনে পৌঁছেছে এবং মৃত্যু হয়েছে ১৪৯ জনের।
[৬] ১ হাজার ১৫৪ জন করোনা শনাক্ত রোগী নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি।
[৭] তামিলনাড়ুতে শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৪৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।
[৮] আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে মহারাষ্ট্র, দিল্লি ও তামিলনাড়ুর পরেই রয়েছে রাজস্থান। রাজ্যটিতে এপর্যন্ত ৮০৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
[৯] মধ্যপ্রদেশে ৫৬৪ জন, গুজরাটে ৫১৬ জন, তেলেঙ্গানায় ৫০৪ জন, উত্তরপ্রদেশে ৪৮৩ জন, অন্ধ্রপ্রদেশে ৪২৭ জন, কেরালায় ৩৭৬ জন এবং জম্মু-কাশ্মীরে ২৪৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
[১০] এছাড়াও, সোমবার রাত পর্যন্ত ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ১৫২ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের।
[১১] ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এপর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১,০৩৫ জন।
[১২] বৈশ্বিক মহামারীর পরিস্থিতিতে করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে মন্ত্রিপরিষদ ইতোমধ্যেই কাজ শুরু করেছেন।
[১৩] ১৩ জন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে চার ঘণ্টার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, চলতি লকডাউনের মেয়াদ আরও দুই সপ্তাহের জন্যে বাড়ানো হবে।