ডেস্ক রিপোর্ট : [২] আগে যে সময় পর্যন্ত করোনা ভাইরাস বাতাসে সজীব থাকতে পারে বলে বলা হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি সময় বেঁচে থাকে। এমন তথ্য দিয়েছেন ফিনল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা। এটা বোঝাতে তারা থ্রি-ডি মডেল ব্যবহার করেছেন। তাতে দেখানো হয়েছে করোনা আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি যখন হাঁচি, কাশি দেন বা কথা বলেন তখন বাষ্পাকারে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে তা খুবই ক্ষুদ্র। এসব ক্ষুদ্র কণা করোনা ভাইরাস বহন করে। কেন করোনা ভাইরাস মহামারির সময়ে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলতে বলা হচ্ছে তার ওপর জোর দেয়া হয়েছে এতে। গবেষকরা মডেলে একটি সুপারমার্কেটের করিডোর থেকে কিভাবে একজন আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি থেকে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে তা ফুটিয়ে তুলেছেন। তাতে দেখানো হয়েছে, একজন আক্রান্ত ব্যক্তি কাশি দেয়ার পর পর কিভাবে তার চারপাশে মেঘের মতো অদৃশ্য একটি আস্তরণ সৃষ্টি করে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস।
[৩] এই মেঘের মতো অবস্থা কয়েক মিনিট পর্যন্ত বাতাসে থাকতে পারে। ফিনল্যান্ডের আলটো ইউনিভার্সিটির সহকারী প্রফেসর ভিলি ভৌরিনেন বলেছেন, আক্রান্ত যেকেউ কাশি দিতে পারেন এবং সেখান থেকে চলে যেতে পারেন। কিন্তু তিনি বাতাসে রেখে যান অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা। এসব কণা বহন করে করোনা ভাইরাস। তা পরে আক্রান্ত করতে পারে তার সীমার মধ্যে অন্য ব্যক্তির শ^াসতন্ত্রকে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন স্কাই নিউজ।
আপনার মতামত লিখুন :