মশিউর অর্ণব: [৪] ৭ এপ্রিল মঙ্গলবার চীনা কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর দেশটিতে প্রথমবারের মতো কারও মৃত্যু হয়নি।
[৫] এমন ঘোষণার পরপরই বুধবার উহানের লকডাউন তুলে নেয়া হয়।
[৬] তবে নতুন করে যাতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সেজন্য শহরের প্রবেশপথে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
[৭] শহরবাসীর শারীরিক অবস্থা ও ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্যের ওপর প্রশাসন যাতে নজর রাখতে পারে, সেজন্য শহরের সকল হোটেল, সুপারশপ ও সাবওয়ে স্টেশনে আগতদের হেলথকোড স্ক্যান ও রেজিস্টার করানোর পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
[৮] দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে উহানের বহুতল ভবনগুলোতে বর্ণিল আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
[৯] করোনা যুদ্ধ জয়ের পর ইয়াং নদীর তীরে করোনা মোকাবিলা করা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সম্মানার্থে, তাদের ছবি রেখে একটি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করে।
[১০] ইলেকট্রনিক ডিসপ্লেতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় উহানের ডাক্তার ও নার্সদের অদম্য লড়াইয়ের ছবিও দেখানোর পাশাপাশি মাঝরাতে উত্তোলন করা হয় চীনের পতাকা এবং সমস্বরে গাওয়া হয় জাতীয় সঙ্গীত।
[১১] ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর পরিস্থিতি মোকাবেলায় ২৩ জানুয়ারি থেকে শহরটি লকডাউন করে দেয়া হয়।
(সূত্র: ইয়ন, সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, বিবিসি)
আপনার মতামত লিখুন :