শিমুল মাহমুদ: [২] ঘাতক করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মারা যাচ্ছে ব্যক্তি, চিকিৎসকরা। তবু জীবনবাজি রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন ডাক্তার-স্বাস্থ্য কর্মীরা। লড়ছেন করোনার বিরুদ্ধে।
[৩] বিএসএমএমইউ পাবলিক হেলথ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রোমেন রায়হান বলেন, দেশে লকডাউনের মতো পরিস্থিতি চলছে। এ অবস্থায় চিকিৎসকরা যাতে করে বাসা থেকে হাসপাতালে কোনো ধরনের হেরেসমেন্টের স্বীকার না হয় সে দিকে খেয়াল রাখা এবং হাসপাতাল কতৃপক্ষের উচিৎ হচ্ছে এদের খাবারের ব্যবস্থাটা করা।
[৪] তিনি বলেন, আপদত যে চিকিৎসা জরুরি নয়, সে চিকিৎসার জন্য এ মুহুর্তে হাসপাতালে যাবেন না। তাতে করে নিজেরা নতুন ঝুকি টেনে আনবেন। আর কোনো তথ্য গোপন করবেন না।
[৫] বাংলাদেশ নার্সেস আসোসিয়েশনের যুগ্ম মহাসচিব আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেন, পিপিই আমাদের জন্য যতেষ্ট নয়। ৫০ জনের টিম কাজে সম্পৃক্ত হওয়ার পর দেখা যায় ১০ থেকে ১২ দিন কাজ করার হোম কোরান্টেনে কাজের বাহিরে থাকে। আমি মনে করি একটা অলটারনেট সিস্টেম করতে হবে।
[৬] বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আস্যাসিয়েশনের সভাপতি আলমান আলী খান বলেন, যারা এ যুদ্ধে থাকবে তারা যেনো ১৫ দিন পরিবারের আলাদা থাকে। আমি মনে করি, চীন যে সুরক্ষার ব্যবস্থা হয়েছে। সেভাবে করতে পারলে আমরাও নিরাপদে থাকবো। জাতিও নিরাপদে থাকবে, করোনাও মুক্ত হবে। সূত্র: যমুনা টিভি