সুজিৎ নন্দী : ডিএনসিসি আজ মঙ্গলবারও তৃতীয় দিনের মতো করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিভিন্ন সড়ক, প্রতিষ্ঠানের সামনে, উন্মুক্ত স্থানে ওয়াটার ব্রাউজারের সাহায্যে জীবাণুনাশক স্প্রে করে। এ কাজে ব্যবহার করা হয় ৫টি ওয়াটার ব্রাউজার। এসময় তরল জীবাণুনাশক ডিএনসিসি এলাকায় স্প্রে করা হয়।
এলাকাগুলো হলো-কারওয়ান বাজার, মিরপুর টোলারবাগ, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, পঙ্গু হাসপাতাল, শিশু হাসপাতাল হৃদরোগ হাসপাতাল, মোহাম্মদপুর, তেজগাঁও, গুলশান, বনানী এবং তার আশপাশের এলাকা। তবে সবচেয়ে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার অন্যতম কল্যাণপুর এলাকায় এখনো জীবাণুনাশক স্প্রে করা হয়নি।
নব নির্বাচিত মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে গত রোবববার থেকে বিভিন্ন সড়ক, প্রতিষ্ঠানের সামনে, উন্মুক্ত স্থানে ওয়াটার ব্রাউজারের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করা শুরু হয়েছে। ৫টি ওয়াটার ব্রাউজার এ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রয়োজনে এর পরিমান বাড়ানো হবে।
প্রথম দিন ৫টি ওয়াটার বাউজারের সাহায্যে প্রতিদিন মোট ৮০ হাজার লিটার তরল জীবাণুনাশক ডিএনসিসির প্রধান সড়ক, উন্মুক্ত স্থান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সামনে স্প্রে করা হচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডের অলি-গলিতে হ্যান্ড স্প্রে মেশিনের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করা অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে যে ২৫টি স্থানে ডিএনসিসি হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করেছে সেগুলোও কার্যকর আছে। তবে ফার্মগেট, মিরপুরসহ ৫টি এলাকায় পান আছে কিন্তু সাবান নেই এ রকম চিত্র দেখা গেছে। এলাকায় স্থানীয় অধিবাসীরা নিজ উদ্যোগে অলি-গলিতে হ্যান্ড স্প্রে মেশিনের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করা অব্যাহত রয়েছে।