[৩] অপর ব্যক্তির নাম আলী। তিনি কুইন্সের উডসাইডের বাসিন্দা। তার সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। ষাটের নীচে তার বয়স এবং অন্যান্য জটিল রোগেও ভুছিলেন তনিি এটুকুই জানা গেছে। তার পরিবারের সাথে অল্প বিস্তর পরিচিত একজন জানিয়েছেন মৃতের পরিবার জানাতে চান না তিনি করোনায় মারা গেছেন, কারন তাদের ভয় তাহলে তার স্বাভাবিক জানাজা সম্পন্ন করতে পারবেন না।[৪] ভার্জিনিয়া স্টেটেও এক বাংলাদেশী নারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে জানা গেছে। তার ডাক নাম লোপা। তার সম্পর্কে বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি।
[৫] এখন নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে রীতিমত আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। অসংখ্য বাংলাদেশীর এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবার খবর লোকমুখে শোনা গেলেও ঠিক কতজন বাংলাদেশী এতে আক্রান্ত হয়েছেন তার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে না। এর কারন হচ্ছে যারা আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের পরিবার বিষয়টি লুকিয়ে রাখতে চাচ্ছেন। তারা জানতে দিচ্ছেন না যে তাদের পরিবারের কেউ এতে আক্রান্ত হয়েছেন। আশেপাশের প্রতিবেশীদের কাছ থেকে কোন কোন ব্যক্তির আক্রান্ত হবার খবর জানা যাচ্ছে।