লাইজুল ইসলাম: [২] গত দুই মাসে পাইকারি ও খুচরা বাজারে চালের দাম বেড়েছে তিন দফা। ৪২ টাকার মিনিকেট প্রথমে দাম বেড়ে হয়েছিলো ৪৬ টাকা। এরপর আবার দাম বেড়ে হয়েছে ৪৮-৫০ টাকা। করোনা প্রভাবে ক্রেতাদের অতিরিক্ত চাহিদার কারণে দাম বড়েছে ৪-৬ টাকা।
[৩] শুক্রবার সকালে কারওয়ান বাজারে গিয়ে দেখা গেছে চালের বাজারে দোকানের সামনে ক্রেতাদের ভীড়। কথা হয় গৃহীনি চায়নার সঙ্গে। তিনি বলেন, সবাই কিনছে অতিরিক্ত। আমি কিছুটা বিব্রত হয়েছি প্রথমে। তবে আমি অতিরিক্ত চাল কেনার পক্ষে না।
[৪] সোহেল রানা বলেন, আমরা তো ব্যাচেলর থাকি। সবাই যে হারে কিনছে তাতে মনে হয় কয়েকদিন পর বাজারে চালই থাকবে না। তারপরও আমরা এক মাসের জন্য চাল কিনেছি। সঙ্গে ডালও।
[৫] জনতা রাইস এজেন্সীর কর্ণধার মো. আবু ওসমান বলেন, যে হারে চাহিদা সেই হারে আমাদের কাছে চাল নেই। যার ১ বস্তা চাল প্রয়োজন সে দুই বা তিন বস্তা চাল কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা দেখে চালের দামও বাড়িয়ে দিয়েছে মিল মালিকরা।
[৬] এদিকে, কারওয়ান বাজারের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বলেন, কেউ যাতে অতিরিক্ত মূল্যে পন্য বিক্রি করতে না পারে সেজন্য অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :