শাহীন খন্দকার : [২] কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে আইইডিসিআর এসেছেন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে। তিনি জানান, বাহরাইন থেকে জানুয়ারির ১৮ তারিখ আসেন। তারপর নোয়াখালীর স্থানীয় একটি হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেয়ার পর সেখান থেকে সরোয়াদীতে এসে ভর্তি হলে ডাক্তার ভর্তি হতে বলেন তাকে। জনৈক ব্যাক্তি ভর্তি হওয়ার পরে সেখানে উন্নত চিকিৎসা না হওয়ায় হাসপাতাল ত্যাগ করে বলে জানান ।
[৩] এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রচার করে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি পালিয়ে গেছে কিন্তু আদো আমি করোনাভাইরাস আক্রান্ত কি-না ডাক্তার চিহ্নিত করতে পারেনি। একপর্যায়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেন বলে জানান তিনি।
[৪] তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে নিউজ করায় আমি এলাকায় যেতে পারছি না। আত্মীয় স্বজন ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখছে। তাই আজ আইইডিসিআর এ এসেছি নিশ্চিত হওয়ার জন্য। আমি ঢাকায় স্ত্রীকে নিয়ে কখনো আত্মীয়ের বাসায় কখনো হোটেলে কাটাচ্ছি। এদিকে এলাকায় যেতে পারছি না বলেই স্বীকে নিয়ে আসা।
[৫] এদিকে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে এসেছেন আসিয়া আবেদিন (৫৫)। তিনি জানান, তিনদিন আইইডিসিআর এর হটলাইনে যোগাযোগ করে না পেয়ে আইইডিসিআর-এ এসেছি। তার সমস্যা গলাব্যাথা জ্বর কাশি দির্ঘদিন হয়েছে।
[৬] এদিকে কয়েকজন জানিয়েছেন, রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গিয়ে ব্যর্থ হয়ে রোগতত্ত্ব,রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের আইইডিসিআর সেবার জন্য আসছেন।