মনিরুল ইসলাম : [২] তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়া বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের কুশীলব। হত্যাকাণ্ডের সাথে যুক্ত। জিয়া বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিভিন্ন দূতাবাসে পুর্নবাসিত করেছিলেন। শুধু জিয়াই নয় তার সহধর্মিণী বেগম জিয়া খুনীদের পুর্নবাসিত করেছেন। পৃষ্ঠপোষকতাও করেছেন। সংসদে এক আত্মস্বীকৃত খুনীকে বিরোধী দলের নেতা বানিয়েছিলেন। গাড়িতে পতাকা দিয়েছিলেন।
[৩] তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাতি প্রত্যাশা করেছিলো বিএনপি তাদের হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতি থেকে বেড়িয়ে এসে ক্ষমা চেয়ে জাতির পিতার জন্মদিনে শরিক হবেন। তারা সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ ব্যর্থতা তাদের। বিএনপি সহ তাদের দোসররা চেয়ে ছিলো জাতির পিতার নাম মুছে দিতে। তারা সফল হয়নি। জাতির কাছে বঙ্গবন্ধু একটি নাম। একটি ইতিহাস। তার নেতৃত্বেই বাঙ্গালী জাতি স্বাধীনতা পেয়েছে।
তিনি বলেন, একদিন রাজনীতি থেকে বিএনপিই মুছে যাবো।
[৪] আলোচনা সভায় তথ্যপ্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, নায়ক আলমগীর, খোরশেদ আলম খসরু, মুশফিকুর রহমান গুলজার, মিশা সওদাগর বক্তব্য রাখেন। সভাপতিত্ব করেন এফডিসির ভারপ্রাপ্ত এমডি নুরজাত ইয়াসমিন।
[৫] মঙ্গলবার বিকেলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বিএফডিসিতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
[৬] এদিকে, জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এফডিসিতে দিনব্যাপী চলে কোরআন খতম। বিএফডিসির মূল ফটকে সারাদিন ছিলো ভিডিও প্রদর্শনী। বঙ্গবন্ধুর বিশাল আকৃতির ছবি শোভা পায় বিএফডিসি আঙ্গিনায়।
[৭] তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এফডিসিতে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। তার সাথে ছিলেন চলচ্চিত্র শিল্পী ও সংশ্লিষ্ট সমিতির নেতারা। ছিলেন তথ্যপ্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান।
আপনার মতামত লিখুন :