সাইদ রিপন: [২] তিনি আরও বলেন, যেহেতু নির্বাচনের মাত্র কয়েকটা দিন বাকি আছে, এর মধ্যেই আমাদের কাজ করতে হবে। তবে যারা নির্বাচনে কাজ করবেন তাদেরকে সতর্ক অবস্থায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
[৩] সিইসি কেএম নূরুল হুদা বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, পাঁচ আসনের উপ-নির্বাচনসহ সকল নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রচার কাজে জনসভা, পথসভা পরিহার করে বিকল্প প্রচার মাধ্যম বেছে নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
[৪] এক প্রশ্নে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন এখনও বন্ধ করিনি। যতক্ষণ বন্ধ করিনি, ততক্ষণ হবে। নির্বাচনী এলাকায় করোনার মেসেজটা পৌঁছে দিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। নির্বাচনের সময় এজেন্টরা যদি কেন্দ্রে যায়, তার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আমরা অনেক সময় দেখি, যে কেন্দ্রে এজেন্ট যেতে দেয়া হয়নি,এমন অভিযোগ করা হয়। কিন্তু আমরা খোঁজ নিয়ে দেখেছি তারা যায়নি। তাই যারা প্রার্থী তাদের অনুরোধ করবো-সক্ষম, দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন এজেন্ট নিয়োগ দেবেন। আমরা এজেন্টদেরকে একটা প্রশিক্ষণ দেবো।
[৫] সোমবার রাজধানীর নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে, ঢাকা-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় ঠিক করতে আয়োজিত এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি। সম্পাদনা : সমর চক্রবর্তী