জেবা আফরোজ : [২] যার একটি বড় অংশ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। এ ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে শতকরা ৩ ভাগ মানুষ রোগটির শিকার। রোগটির প্রতিকার না থাকায় প্রতিরোধই একমাত্র উপায় বলে জানিয়েছেন চক্ষু রোগ চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা। যুগান্ত ,রাইজিং বিডি,বাংলা নিউজ ২৪,জনকন্ঠ
[৩] শনিবার (১৪ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির উদ্যোগে ধানমন্ডির একটি রেস্টুরেন্টে উক্ত বিষয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
[৪] রক্তের চাপের মতো চোখেরও একটি নির্দিষ্ট চাপ থাকে। কোনো কারণে এই চাপ বৃদ্ধি পেলে চোখের অপটিক নার্ভের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ধীরে ধীরে নার্ভটি শুকিয়ে যায়। ফলে দৃষ্টির পরিসীমা কমতে থাকে। এক পর্যায়ে চোখ দৃষ্টিহীন হয়ে যেতে পারে।
[৫] বিশেষজ্ঞরা বলেন, সবচেয়ে আশঙ্কার কথা হলো, শিশু থেকে বয়স্ক যে কারও চোখে গ্লুকোমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া পরিবারের কারো রোগটি থাকা, চোখে আঘাত পাওয়া ও ডায়াবেটিসের কারণেও এটি হতে পারে। একবার দৃষ্টিশক্তি কিছুটা নষ্ট হলে সেটুকু আর ফিরে পাওয়া যায় না। ৯০ শতাংশ রোগী বুঝতে পারে না। এটি নীরবে চোখকে অন্ধত্বের দিকে নিয়ে যায়।
[৬] আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমান। এ সময় বক্তব্য রাখেন- গ্লুকোমা সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. হাসান সহিদ, সোসাইটির কার্য-নির্বাহী সদস্য ও আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালের চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. জাকিয়া সুলতানা সহিদ, সোসাইটির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. শেখ এমএমএ মান্নাফ, অধ্যাপক ডা. এম নজরুল ইসলাম ও অভিনেতা জাহিদ হাসান।
আপনার মতামত লিখুন :