আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবিরে বসবাসের জন্য বেশ ভালো একটি পরিবেশ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সরকার। এতো ভালো পরিবেশ রোহিঙ্গারা নিজেদের জন্মভূমিতেও পেতেন না। ব্যানার নিউজকে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য প্রকল্পের বাংলাদেশ প্রতিনিধি এ কথা বলেন। রেডিও ফ্রি এশিয়া
[৩] বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে খাদ্য সরবারহের বিষয়টি তদারকি করেন রিচার্ড রেগান। প্রতিমাসে এই শরণার্থীদের খাদ্য যোগাতে ১১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে তার সংস্থা।
[৪] কুতুপালং শিবির সম্পর্কে রেগান বলেন, ‘এটা খুবই প্রানোদ্দিপক একটি শিবির। একেবারেই জীবন্ত এখানে জীবনের নিরাপত্তা আছে। তাই জীবনের আনন্দও আছে।
[৫] রোহিঙ্গারা জীবনে প্রথমবারের মতো মুক্তির স্বাদ অনুভব করছে। তারা প্রার্থনা করতে পারছে, চলাফেরা করতে পারছে। তারা কোনও ভালো অবস্থায় পড়ে এখানে আসেনি। তবে এখন তাদের জীবন একঅর্থে বেশ ভালো।
[৬] বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের কষ্ট বুঝতে পারে মন্তব্য করে রেগান বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন প্রতিটি বাংলাদেশিই বিশাল এক হৃদয়ের অধিকারী।
আপনার মতামত লিখুন :