শরীফ শাওন : বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদীর তীরে গড়ে ওঠা মসজিদ ও অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপনা স্থানান্তর সংক্রান্ত সভার শুরুতে সংশ্লিট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধর্মীয় অনুভূতির কারণে সেগুলোতে আমরা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করে, গত ১০ ডিসেম্বরে প্রতিষ্ঠানগুলোর সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছি। মতামতের বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনকে দায়িত্ব দিলে তিনি নানা ব্যস্ততার কারনে সভাটি করতে পারেননি। অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিকল্পিতভাবে গড়তে সরকারের সঙ্গে কথা বলেছি।
খালিদ মাহমুদ বলেন, এটা করলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সুদৃশ্য হবে এবং বিদেশি মেহমানদেরও বিষয়টি ভাল লাগবে। ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে অনেকে অপরাজনীতি করে ধর্মের প্রতি সম্মান দেখাননি। ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে এগুলো করেছেন। ঢাকার চারপাশে নদী দখল করে ১১৩টি ধর্মীয় স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখানে মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানা ও মাজার রয়েছে ৭৭টি, মন্দির, স্লোনঘাট ও শ্মশানঘাট ১৩টি, স্কুল ও কলেজ ১৪টি, কবরস্থান ও মৃত ব্যক্তির গোসলখানা ৫টি এবং অন্যান্য স্থাপনা রয়েছে ৩টি।