মেহেরুবা শহীদ: ১০ নভেম্বর চব্বিশ পরগনা নৈহাটির বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। তাকে খুঁজে পেতে থানায় ডায়েরিও করেছিলো তার পরিবার। ৭ জানুয়ারি মর্গে থাকা অজ্ঞাতপরিচয়ের এক বৃদ্ধার লাশ শনাক্তের জন্য ভূষণের পরিবারকে ডাক দেয় পুলিশ। ঐ লাশের দেহ এতোটাই শীর্ণকায় ছিলো যে তাকে চেহারা দেখে শনাক্ত কারার উপায় ছিলো না। পায়ের আঙুল দেখে ঐ লাশকে ভূষণ ভেবে শনাক্ত করে তার পরিবার। আনন্দবাজার ও এই সময়
এরপর নৈহাটি রামঘাট শ্মশানে ভূষণের লাশ হিসেবে ঐ মরদেহ দাহ করে তার পরিবার। কিন্তু ঘটনার একমাস পর শুক্রবার বাড়ি ফিরে আসেন ভূষণ। এ সময় তাকে ভূত ভেবে চিৎকার করে উঠে তার ভাইজি গীতা। ভাইপো ও ভাইঝির সঙ্গে থাকতেন মানসিকভাবে অসুস্থ ভূষণ। ভূষণের স্ত্রী ও ছেলে থাকেন মেদিনীপুরে।
গীতা বলেন, আমারাই দেহ শনাক্ত করতে ভুল করেছি। এই তিন মাস কাকা কোথায় ছিলেন সেটা বলতে পারছেন না। এরপর থেকে কাকাকে সবসময় চোখে চোখে রাখবো।
আপনার মতামত লিখুন :