শিরোনাম
◈ হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন ◈ ডোনাল্ড লু’র ছয়দিনের সফর শুরু, ভারত ও শ্রীলঙ্কা হয়ে বাংলাদেশ আসছেন ১৪ মে ◈ লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু ◈ সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব পাস  ◈ জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে টানা চার জয় বাংলাদেশের ◈ বন্দি ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলি বাহিনীর অমানবিক নির্যাতনের তথ্য-ছবি ফাঁস ◈ গাজার রাফাহজুড়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা ও বোমাবর্ষণ ◈ কোনো ভর্তুকি ছাড়াই নিজস্ব আয় থেকে উড়োজাহাজের মূল্য পরিশোধ করছে বিমান ◈ আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকলে বিএনপি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে: ওবায়দুল কাদের ◈ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা শেষ, এখন চলবে ফাইজার: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৩:০৪ রাত
আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৩:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সৎকারের তিনমাস পর বাড়ি এসে ভাত খেতে চাইলেন পশ্চিম বঙ্গের ৭২ বছর বয়সী ভূষণ পাল

মেহেরুবা শহীদ: ১০ নভেম্বর চব্বিশ পরগনা নৈহাটির বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। তাকে খুঁজে পেতে থানায় ডায়েরিও করেছিলো তার পরিবার। ৭ জানুয়ারি মর্গে থাকা অজ্ঞাতপরিচয়ের এক বৃদ্ধার লাশ শনাক্তের জন্য ভূষণের পরিবারকে ডাক দেয় পুলিশ। ঐ লাশের দেহ এতোটাই শীর্ণকায় ছিলো যে তাকে চেহারা দেখে শনাক্ত কারার উপায় ছিলো না। পায়ের আঙুল দেখে ঐ লাশকে ভূষণ ভেবে শনাক্ত করে তার পরিবার। আনন্দবাজার ও এই সময়

এরপর নৈহাটি রামঘাট শ্মশানে ভূষণের লাশ হিসেবে ঐ মরদেহ দাহ করে তার পরিবার। কিন্তু ঘটনার একমাস পর শুক্রবার বাড়ি ফিরে আসেন ভূষণ। এ সময় তাকে ভূত ভেবে চিৎকার করে উঠে তার ভাইজি গীতা। ভাইপো ও ভাইঝির সঙ্গে থাকতেন মানসিকভাবে অসুস্থ ভূষণ। ভূষণের স্ত্রী ও ছেলে থাকেন মেদিনীপুরে।

গীতা বলেন, আমারাই দেহ শনাক্ত করতে ভুল করেছি। এই তিন মাস কাকা কোথায় ছিলেন সেটা বলতে পারছেন না। এরপর থেকে কাকাকে সবসময় চোখে চোখে রাখবো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়