লুৎফর রহমান হিমেল : করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কার করা না গেলেও আমাদের দেশে সার্জিক্যাল মাস্ক চড়ামূল্যে বিক্রি হচ্ছে। অনেকে কিনে কিনে স্টক করে ফেলেছেন। প্রধান রপ্তানিকারক চীন ও ভারত থেকেও মাস্ক আসা বন্ধ আছে। এতে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আপনি যদি মনে করে থাকেন শুধু সার্জিক্যাল মাস্কই আপনাকে করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা করবে, সে ধারণা ভুল। ডাক্তাররা জানাচ্ছেন, যেকোনো ভাইরাস এতোই ক্ষুদ্র যে এগুলো অনায়াসে এ সব মাস্কের ভেতর দিয়ে ঢুকে যেতে পারে। তবে বিশেষ ধরনের এবং উন্নতমানের এন৯৫ মাস্ক এ ক্ষেত্রে বেশি কাজে দিতে পারে। এর চেয়ে বাইরে থেকে এসে নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধোয়া এবং হাঁচিটা নিজের হাত দিয়ে নয়, কুনুই দিয়ে প্রতিরোধ করা গেলে বেশি নিরাপদ থাকা যাবে। নিরাপদ থাকার ক্ষেত্রে সাধারণ মাস্কের ভূমিকা খুবই কম।
কারও হাঁচি বা কাশির সঙ্গে জীবাণু অন্য কারও শরীরে ছড়াতে পারে। তবে জীবাণুটি চোখ, নাক বা মুখের মধ্য দিয়ে দেহে প্রবেশ করলেই কেবল মানুষ আক্রান্ত হবে। তার আগে নয়। তাই অহেতুক আতঙ্ক নয়। হুজুগে পড়ে মাস্ক কিনবেন না। অসাধু ব্যবসায়ীদের হাতে টাকার পাহাড় তুলে দেবেন না। আর ধুলাবালি থেকে সুরক্ষার প্রশ্ন থাকলে সেটি আলাদা কথা। আপনি রুমাল, তোয়ালেও ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :